মুখবন্ধ 1. পরজাতীয়দের কাছে পৌলের প্রচার (রোমীয় ১:১-৩২) 2. যারা ঈশ্বরের বিপক্ষতা করার জন্য জোট বাঁধে তাদের প্রতি (রোমীয় ২:১-২৯) 3. যিহূদীরা কোন দিক দিয়ে পরজাতীয়দের থেকে উত্তম (রোমীয় ৩:১-৩১) 4. মানুষের ধার্ম্মিকতা শ্লাঘার কোন বিষয় নয় (রোমীয় ৪:১-২৫) 5. ঈশ্বরের সাথে এক হয়ে (রোমীয় ৫:১-২১) 6. আমরা আর পাপে থাকতে পারি না (রোমীয় ৬:১-২৩) 7. মানুষের উপর কর্ত্তৃত্বকারী ব্যবস্থা (রোমীয় ৭:১-২৫) 8. যাদের প্রতি কোন দন্ডাজ্ঞা নাই (রোমীয় ৮:১-৩৯) 9. প্রেরিত পৌলের মানসিক ক্লেশ কোথা থেকে এসেছিল? (রোমীয় ৯:১-৩৩)
ঈশ্বরের ধার্মিকতা হল স্বচ্ছ। ঈশ্বরের ধার্মিকতাকে কোন কিছু দিয়ে প্রতিস্থাপন করা যায় না, কারণ তাঁর ধার্মিকতা মানুষের ধার্মিকতা থেকে ভিন্ন। আমাদের “ঈশ্বরের ধার্মিকতা কি” তা জানার ও তাতে বিশ্বাস করার প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। ঈশ্বরের ধার্মিকতা মানুষের ধার্মিকতা থেকে মূলগতভাবে পৃথক। মানুষের ধার্মিকতা হল নোংরা ন্যাকড়ার মতো, কিন্তু ঈশ্বরের ধার্মিকতা হল উজ্জ্বল মুক্তার মতো যা চিরকাল জ্বলজ্বল করে। ঈশ্বরের ধার্মিকতা হল সত্য, যা সব বয়সের সব পাপীর জন্য অবশ্য প্রয়োজনীয়। ঈশ্বরের ধার্মিকতায় আমাদের বিশ্বাস অবশ্যই এমন হতে হবে যেন তা সত্যের বাক্য দ্বারা যাচাই করা যায়। আপনি কি ঈশ্বরের ধার্মিকতায় বিশ্বাস করেন, যা এই শেষকালে প্রভুর আসন্ন পুনরাগমনের সময় অবশ্য প্রয়োজনীয়? আপনি কি সত্যের বাক্যানুসারে ঈশ্বরের নিখুঁত ধার্মিকতায় বিশ্বাস করতে ও প্রভুর সাক্ষাৎ লাভ করতে চান? আপনি কি কখনো ঈশ্বরের ধার্মিকতার সাক্ষাৎ লাভ করেছেন? আপনাকে উপলব্ধি করতে হবে যে, ঈশ্বরের ধার্মিকতা যীশুর মধ্যে পাওয়া যায়, যিনি জল ও আত্মার সুসমাচারের মাধ্যমে কাজ করেছেন। আপনাকে অবশ্যই যীশুর সাক্ষাৎ লাভ করতে হবে ও তাঁতে বিশ্বাস করতে হবে, যিনি ঈশ্বরের নিখুঁত ধার্মিকতা হয়েছেন।