< প্রকাশিত বাক্য ৭: ১-১৭ >
“ তার পরে আমি দেখিলাম, পৃথিবীর চারি কোণে চারি দূত দাঁড়াইয়া আছেন; তাঁহারা পৃথিবীর চারি বায়ু ধরিয়া রাখিতেছেন, যেন পৃথিবীর কিম্বা সমুদ্রের কিম্বা কোন বৃক্ষের উপরে বায়ু না বহে। পরে দেখিলাম, আর এক দূত সূর্য্যের উদয় স্থান হইতে উঠিয়া আসিতেছেন, তাঁহার কাছে জীবন্ত ঈশ্বরের মুদ্রা আছে; তিনি উচ্চৈঃস্বরে ডাকিয়া, যে চারি দূতকে পৃথিবীর ও সমুদ্রের হানি করিবার ক্ষমতা প্রদত্ত হইয়াছিল, তাঁহাদিগকে কহিলেন, আমরা যে পর্য্যন্ত আমাদের ঈশ্বরের দাসগণকে ললাটে মুদ্রাঙ্কিত না করি, সে পর্য্যন্ত তোমরা পৃথিবীর কিম্বা সমুদ্রের কিম্বা বৃক্ষসমূহের হানি করিও না। পরে আমি ঐ মুদ্রাঙ্কিত লোকদের সংখ্যা শুনিলাম; ইস্রায়েল-সন্তানদের সমস্ত বংশের এক লক্ষ চুয়াল্লিশ সহস্র লোক মুদ্রাঙ্কিত। যিহূদা-বংশের দ্বাদশ সহস্র লোক মুদ্রাঙ্কিত; রূবেণ-বংশের দ্বাদশ সহস্র; গাদ-বংশের দ্বাদশ সহস্র; আশের-বংশের দ্বাদশ সহস্র; নপ্তালি-বংশের দ্বাদশ সহস্র; মনঃশি-বংশের দ্বাদশ সহস্র; শিমিয়োন-বংশের দ্বাদশ সহস্র; লেবি-বংশের দ্বাদশ সহস্র; ইষাখর-বংশের দ্বাদশ সহস্র; সবূলূন-বংশের দ্বাদশ সহস্র; যোষেফ-বংশের দ্বাদশ সহস্র; বিন্যামীন-বংশের দ্বাদশ সহস্র লোক মুদ্রাঙ্কিত। ইহার পরে আমি দৃষ্টি করিলাম, আর দেখ, প্রত্যেক জাতির ও বংশের ও প্রজাবৃন্দের ও ভাষার বিস্তর লোক, তাহা গণনা করিতে সমর্থ কেহ ছিল না; তাহারা সিংহাসনের সম্মুখে ও মেষশাবকের সম্মুখে দাঁড়াইয়া আছে; তাহারা শুক্লবস্ত্র পরিহিত, ও তাহাদের হস্তে খর্জ্জুর পত্র; এবং তাহারা উচ্চ রবে চীৎকার করিয়া কহিতেছে, ‘পরিত্রাণ আমাদের ঈশ্বরের, যিনি সিংহাসনে বসিয়া আছেন, এবং মেষশাবকের দান।’ আর, সমুদয় দূত সিংহাসনের ও প্রাচীনবর্গের ও চারি প্রাণীর চারিদিকে দাঁড়াইয়া ছিলেন; তাঁহারা সিংহাসনের সম্মুখে অধোমুখে প্রণিপাত করিয়া ঈশ্বরের ভজনা করিয়া কহিলেন, ‘আমেন; ধন্যবাদ ও গৌরব ও জ্ঞান ও প্রশংসা ও সমাদর ও পরাক্রম ও শক্তি যুগপর্য্যায়ের যুগে যুগে আমাদের ঈশ্বরের প্রতি বর্ত্তুক। আমেন।’ পরে প্রাচীনবর্গের মধ্যে এক জন আমাকে কহিলেন, শুক্লবস্ত্রপরিহিত এই লোকেরা কে, ও কোথা হইতে আসিল? আমি তাঁহাকে বলিলাম, হে আমার প্রভু, তাহা আপনিই জানেন। তিনি আমাকে কহিলেন, ইহারা সেই লোক, যাহারা সেই মহাক্লেশের মধ্য হইতে আসিয়াছে, এবং মেষশাবকের রক্তে আপন আপন বস্ত্র ধৌত করিয়াছে, ও শুক্লবর্ণ করিয়াছে। এই জন্য ইহারা ঈশ্বরের সিংহাসনের সম্মুখে আছে; এবং তাহারা দিবারাত্র তাঁহার মন্দিরে তাঁহার আরাধনা করে, আর যিনি সিংহাসনে বসিয়া আছেন, তিনি ইহাদের উপরে আপন তাম্বু বিস্তার করিবেন। “ইহারা আর কখনও ক্ষুধিত হইবে না, আর কখনও তৃষ্ণার্ত্তও হইবে না, এবং ইহাদিগেতে রৌদ্র বা কোন উত্তাপ লাগিবে না; কারণ সিংহাসনের মধ্যস্থিত মেষশাবক ইহাদিগকে পালন করিবেন, এবং জীবন-জলের উনুইয়ের নিকটে গমন করাইবেন, আর ঈশ্বর ইহাদের সমস্ত নেত্রজল মুছাইয়া দিবেন।”
টীকা
পদ ১: “ তার পরে আমি দেখিলাম, পৃথিবীর চারি কোণে চারি দূত দাঁড়াইয়া আছেন; তাঁহারা পৃথিবীর চারি বায়ু ধরিয়া রাখিতেছেন, যেন পৃথিবীর কিম্বা সমুদ্রের কিম্বা কোন বৃক্ষের উপরে বায়ু না বহে।”
এই অংশে আমরা জানতে পারি মহাক্লেশের প্রভাব কোথায় কোথায় পড়বে বা এটি সার্বক্ষনিক ভাবে ঈশ্বরের অনুমতির উপরে নির্ভরশীল নয়৷ ঈশ্বর আগেই ঠিক করে রেখেছেন যে, তিনি মহাক্লেশের দিনের আগে ইস্রায়েলের সমস্ত বংশ থেকে ১৪৪,০০০ জন ব্যক্তিকে রক্ষা করবেন এবং তাদেরকে তাঁর নিজের লোক করবেন৷
পদ ২-৩: “পরে দেখিলাম, আর এক দূত সূর্য্যের উদয় স্থান হইতে উঠিয়া আসিতেছেন, তাঁহার কাছে জীবন্ত ঈশ্বরের মুদ্রা আছে; তিনি উচ্চৈঃস্বরে ডাকিয়া, যে চারি দূতকে পৃথিবীর ও সমুদ্রের হানি করিবার ক্ষমতা প্রদত্ত হইয়াছিল, তাঁহাদিগকে কহিলেন, আমরা যে পর্য্যন্ত আমাদের ঈশ্বরের দাসগণকে ললাটে মুদ্রাঙ্কিত না করি, সে পর্য্যন্ত তোমরা পৃথিবীর কিম্বা সমুদ্রের কিম্বা বৃক্ষসমূহের হানি করিও না।”
এখানে ঈশ্বর সেই চারজন দূতকে আদেশ দিয়েছেন, যেন তারা পৃথিবী ও সমুদ্রের কোনো ক্ষতি না করে, যতক্ষণ ইস্রায়েলের ১৪৪,০০০ জনকে মুদ্রাঙ্কিত না করা হয়৷ অন্যকথায়, ঈশ্বর এখানে বোঝাতে চেয়েছেন যে, যতক্ষণ পর্যন্ত ইস্রায়েলের প্রত্যেক বংশ থেকে ১২০০০ জন করে তাঁর সাথে থাকার জন্য বাছাই না করেন, ততক্ষণ পর্যন্ত যেন কোন আঘাত না আনা হয়৷ ঈশ্বরের এই বিশেষ আদেশটি দ্বারা ইস্রায়েল জাতির উপর ঈশ্বরের বিশেষ মমতা প্রকাশ পায়৷
পদ ৪: “পরে আমি ঐ মুদ্রাঙ্কিত লোকদের সংখ্যা শুনিলাম; ইস্রায়েল-সন্তানদের সমস্ত বংশের এক লক্ষ চুয়াল্লিশ সহস্র লোক মুদ্রাঙ্কিত।”
এখানে তাদের কথা বলা হয়েছে জেরে মহাক্লেশ ও শেষ দিন থেকে পরিত্রাণ পাওয়ার জন্য ঈশ্বরের বিশেষ আশীর্বাদ এবং পরিত্রাণ গ্রহণ করেছে৷
পদ ৫-৯: “যিহূদা-বংশের দ্বাদশ সহস্র লোক মুদ্রাঙ্কিত; রূবেণ-বংশের দ্বাদশ সহস্র; গাদ-বংশের দ্বাদশ সহস্র; আশের-বংশের দ্বাদশ সহস্র; নপ্তালি-বংশের দ্বাদশ সহস্র; মনঃশি-বংশের দ্বাদশ সহস্র; শিমিয়োন-বংশের দ্বাদশ সহস্র; লেবি-বংশের দ্বাদশ সহস্র; ইষাখর-বংশের দ্বাদশ সহস্র; সবূলূন-বংশের দ্বাদশ সহস্র; যোষেফ-বংশের দ্বাদশ সহস্র; বিন্যামীন-বংশের দ্বাদশ সহস্র লোক মুদ্রাঙ্কিত। ইহার পরে আমি দৃষ্টি করিলাম, আর দেখ, প্রত্যেক জাতির ও বংশের ও প্রজাবৃন্দের ও ভাষার বিস্তর লোক, তাহা গণনা করিতে সমর্থ কেহ ছিল না; তাহারা সিংহাসনের সম্মুখে ও মেষশাবকের সম্মুখে দাঁড়াইয়া আছে; তাহারা শুক্লবস্ত্র পরিহিত, ও তাহাদের হস্তে খর্জ্জুর পত্র;”
এই পদে বলা হয়েছে, ইস্রায়েলের প্রত্যেক বংশের মধ্যে থেকে ১২০০০ জনকে ঈশ্বরের বিশেষ অনুগ্রহের মধ্যে দিয়ে মুদ্রাঙ্কিত করা হয়েছে৷ ঈশ্বর প্রত্যেক বংশের মধ্য থেকে ১২০০০ করে ব্যক্তিকে পরিত্রাণ দেবেন এবং তাঁর নিজের লোক করবেন৷ এই বিশেষ অনুগ্রহ সকল বংশের জন্য সমান৷
যেহেতু ঈশ্বর সকল বংশকে সমান ভালবাসেন, তাই তিনি সকলকে তাঁর লোক করার জন্য আশীর্বাদ দেবেন৷ ঈশ্বর অব্রাহম ও তাঁর বংশধরদের কাছে যে প্রতিজ্ঞা করেছিলেন তা পূর্ণ করার জন্য ইস্রায়েলীয়দের এই অনুগ্রহে আবৃত করবেন৷ এই ভাবে যদি লেখা হয়, ঈশ্বর মানবজতির জন্য যে প্রতিজ্ঞা ও পরিকল্পনা করেছিলেন তা পূর্ণ করবেন৷
এটা আরো বলে যে, ঈশ্বর পরজাতীয়দের মধ্য থেকে বিস্তর সংখ্যক লোককে মহাক্লেশ থেকে রক্ষা করবেন এবং তাঁর লোক করবেন৷ অন্যকথায় আমরা বলতে পারি, এই অসংখ্য লোক জল ও আত্মার সুসমাচারের উপর বিশ্বাস এনে তাদের পাপ থেকে মুক্ত হয়েছে৷ আমরা অবশ্যই জানি পরজাতীয়দেরকে তাঁর লোক করার জন্য শেষ দিন পর্যন্ত তাঁর কাজ চালিয়ে যাবেন৷
পদ ১০-১১: “এবং তাহারা উচ্চ রবে চীৎকার করিয়া কহিতেছে, ‘পরিত্রাণ আমাদের ঈশ্বরের, যিনি সিংহাসনে বসিয়া আছেন, এবং মেষশাবকের দান।’ আর, সমুদয় দূত সিংহাসনের ও প্রাচীনবর্গের ও চারি প্রাণীর চারিদিকে দাঁড়াইয়া ছিলেন; তাঁহারা সিংহাসনের সম্মুখে অধোমুখে প্রণিপাত করিয়া ঈশ্বরের ভজনা করিয়া কহিলেন”
ঈশ্বর তাঁর পরিত্রাণের অনুগ্রহ ইস্রায়েল ও আমাদের উভয়ের জন্য শেষ দিন পর্যন্ত দিচ্ছেন৷ আমাদের প্রভু যিনি সমস্ত উপাসনা, প্রশংসা এবং গৌরব পাওয়ার যোগ্য৷ কেননা, ঈশ্বর ছাড়া আর কেউই পরিত্রাণের আরাধনা পাওয়ার যোগ্য নয়৷
পদ ১২: “আমেন; ধন্যবাদ ও গৌরব ও জ্ঞান ও প্রশংসা ও সমাদর ও পরাক্রম ও শক্তি যুগপর্য্যায়ের যুগে যুগে আমাদের ঈশ্বরের প্রতি বর্ত্তুক। আমেন।”
ঈশ্বরের সমুদয় দূতেরা প্রভু ঈশ্বরের প্রশংসা করে৷ এটাই যথার্থ যে, ঈশ্বর এইসব প্রশংসা ও সম্মান গ্রহণ করবেন৷
পদ ১৩-১৪: “পরে প্রাচীনবর্গের মধ্যে এক জন আমাকে কহিলেন, শুক্লবস্ত্রপরিহিত এই লোকেরা কে, ও কোথা হইতে আসিল? আমি তাঁহাকে বলিলাম, হে আমার প্রভু, তাহা আপনিই জানেন। তিনি আমাকে কহিলেন, ইহারা সেই লোক, যাহারা সেই মহাক্লেশের মধ্য হইতে আসিয়াছে, এবং মেষশাবকের রক্তে আপন আপন বস্ত্র ধৌত করিয়াছে, ও শুক্লবর্ণ করিয়াছে।”
ঈশ্বর মহাক্লেশের বায়ু প্রবাহিত করে সাধুদেরকে তাদের সত্য বিশ্বাসে নির্ভরতার মধ্য দিয়ে এবং গৌরবজনক সাক্ষ্যমরের মৃত্যুর মধ্য দিয়ে বিজয় দান করে তাঁর শেষ ফসল সংগ্রহ করবেন৷
মহাক্লেশ ভোগের ৭ বছরের প্রথম সাড়ে তিন বছর অতিবাহিত হলে ধার্মিকেরা তখন খ্রীষ্টারীদের কাছ থেকে কঠোরভাবে অত্যাচারিত হবেন এবং তাদের বিশ্বাসের উপর নির্ভর করে তারা সাক্ষ্যমর হবে৷ মন্ডলীর ইতিহাসে এ পর্যন্ত যে ক্লেশ ভোগ হয়েছে, তা থেকে এই ক্লেশভোগ সম্পূর্ণ ভিন্ন ধরণের৷ যারা এই জগতে ঈশ্বরে বিশ্বাস করে তাদের জন্য এটি বিশ্বাসের চরম পরীক্ষা৷ সাক্ষ্যমরের মৃত্যু সাধুদের জন্য একটি মহৎ সম্মান৷ সাক্ষ্যমরের মৃত্যুর মধ্যে দিয়ে সাধুগণ ঈশ্বরের উপর তাদের বিশ্বাসের প্রকাশ দেখান৷ এই মহাক্লেশের দিন শেষ হলে পর তাদের বিশ্বাসে সাক্ষ্যমরের মৃত্যুর উপর নির্ভর করে তাদেরকে মৃত্যু থেকে জীবিত করা হবে এবং তারা মহা আনন্দের ভাগী হবে এবং ঈশ্বরের সিংহাসনের সম্মুখে দাঁড়াবে৷
পদ ১৫-১৬: “এই জন্য ইহারা ঈশ্বরের সিংহাসনের সম্মুখে আছে; এবং তাহারা দিবারাত্র তাঁহার মন্দিরে তাঁহার আরাধনা করে, আর যিনি সিংহাসনে বসিয়া আছেন, তিনি ইহাদের উপরে আপন তাম্বু বিস্তার করিবেন। “ইহারা আর কখনও ক্ষুধিত হইবে না, আর কখনও তৃষ্ণার্ত্তও হইবে না, এবং ইহাদিগেতে রৌদ্র বা কোন উত্তাপ লাগিবে না”
যারা জল ও আত্মার সুসমাচারের উপর বিশ্বাস করে মহাক্লেশ ভোগের সময় পরিত্রাণের জন্য সাক্ষ্যমর হয়েছে, এরূপ বিশ্বাসীদের উপর ঈশ্বর বিশেষ নিরাপত্তা এবং আশীর্বাদ দেবেন৷ মহাক্লেশের শেষ পর্যায়ে সাক্ষ্যমরের মৃত্যুর মধ্যে দিয়ে সাধুগণ তাদের বিশ্বাস রক্ষা করবেন এবং পুনরুত্থান ও রূপান্তরের মাধ্যমে ঈশ্বরের সম্মুখে উপস্থিত হবেন৷
সাধুরা আর মারা যাবেন না এবং দুঃখভোগও করবেন না৷ তারা চিরকালের জন্য ঈশ্বরের সন্তান হিসাবে আশীর্বাদে জীবনযাপন করবেন৷ যারা ঈশ্বরের বাহুর নীচে থাকবে, তাদের কোনো কিছুর অভাব থাকবে না, তারা কখনও কোনো ধরনের কষ্টভোগ করবেন না অথবা শয়তান দ্বারা আঘাত প্রাপ্ত হবেন না৷ তাদের জন্য এখন প্রত্যাশা, বিশেষ পুরস্কার, প্রেম এবং গৌরব যা চিরকাল তাদের জন্য ঈশ্বরের দান৷
পদ ১৭: “কারণ সিংহাসনের মধ্যস্থিত মেষশাবক ইহাদিগকে পালন করিবেন, এবং জীবন-জলের উনুইয়ের নিকটে গমন করাইবেন, আর ঈশ্বর ইহাদের সমস্ত নেত্রজল মুছাইয়া দিবেন।”
ঈশ্বর সাধুদের জন্য অনন্তকালীন মেষপালক হবেন এবং তাদেরকে অনন্ত আশীর্বাদ দেবেন৷ জগতে যে সাধুরা প্রভুর উদ্দেশ্যে অত্যাচারিত এবং সাক্ষ্যমর হয়েছেন ঈশ্বর তাদের পুরস্কার দেবেন৷ ঈশ্বর তাদেরকে জীবন জলের ধারে চালাবেন৷ তারা ঈশ্বরের সিংহাসনের সম্মুখে রুটি ভাঙ্গায় অংশগ্রহন করবেন এবং তাদেরকে তাঁর মহিমায় ভাগী করবেন৷ কারণ সাধুরা এই জগতে জল ও আত্মার সুসমাচারে বিশ্বাস করেছেন, ঈশ্বরের গৌরবের জন্য সেবায় জীবনযাপন করেছেন, এবং তাঁর নামের জন্য আত্মোত্সর্গ করেছেন, নুতন স্বর্গ এবং রাজ্যে ঈশ্বর এই ধরণের বিশ্বাসীদেরকে তাঁর মহিমায় চিরকাল বসতি করতে দেবেন, হালিলুয়া! আমাদের প্রভুর গৌরব হোক৷