< ইফিষীয় ৫: ৬-১৮ >
“অনর্থক বাক্য দ্বারা কেহ যেন তোমাদিগকে না ভুলায়; কেননা এই সকল দোষ প্রযুক্ত অবাধ্যতাঁর সন্তানগণের উপরে ঈশ্বরের ক্রোধ বর্ত্তে। অতএব তাহাদের সহভাগী হইও না; কারণ তোমরা এক সময়ে অন্ধকারে ছিলে, কিন্তু এখন প্রভুতে দীপ্তি হইয়াছ; দীপ্তির সন্তানদের ন্যায় চল কেননা সর্বপ্রকার মঙ্গল ভাবে, ধার্মিকতায় ও সত্যে দীপ্তির ফল হয় প্রভুর প্রীতিজনক কি, তাহার পরীক্ষা করো, আর অন্ধ কারের ফলহীন কৰ্ম্ম সকলের সহভাগী হইও না, বরং সেগুলির দোষ দেখাইয়া দেও। কেননা উহারা গোপনে যে সকল কৰ্ম্ম করে, তাহা উচ্চারণ করাও লজ্জার বিষয়। কিন্তু দোষ দেখাইয়া দেওয়া হইলে সকলই দীপ্তি দ্বারা প্রকাশ হইয়া পড়ে, বস্তুতঃ যাহা প্রকাশ হইয়া পড়ে তাহা সকলই দীপ্তিময়। এই জন্য উক্ত আছে,“হে নিদ্রাগত ব্যক্তি, জাগ্রৎ হও, এবং মৃতগণের মধ্য হইতে উঠ, তাহাতে খ্রীষ্ট তোমার উপরে আলোক উদয় করিবেন।’ অতএব, তোমরা ভালো করিয়া দেখ, কিরূপে চলিতেছ, অজ্ঞানের ন্যায় না চলিয়া জ্ঞানবানের ন্যায় চল। সুযোগ কিনিয়া লও; কেননা এই কাল মন্দ। এই কারণে, নিৰ্ব্বোধ হইও না, কিন্তু প্রভুর ইচ্ছা কি, তাহা বুঝ। আর দ্রাক্ষারসে মত্ত হইও না, তাহাতে নষ্টামি আছে; কিন্তু আত্মাতে। পরিপূর্ণ হও।”
পবিত্র আত্মার পূর্ণতায় আমাদের জীবন পরিচালিত করতো কি করতো হবে?
আমরা আমাদের নিজেদের আবেগ ময়তায় ক্রুশ তুলে নেই, এবং আমাদের মন্দ চিন্তা অস্বীকার করি, সুসমাচার প্রচারে নিজেকে উৎসর্গ করি।
“পবিত্র আত্মার পূর্ণতায় জীবন পরিচালিত করতো,” আমরা অবশ্যই নিজেদিগকে সুসমাচার প্রচারে উৎসর্গ করবো। পবিত্র আত্মার পূর্ণতায় জীবন যাপন করবো; আমরা প্রথমে অবশ্যই আশীর্বাদ গ্রহণ করবো যা আমাদের অন্তরে বাসকারী পবিত্র আত্মা তৈরি করেন। অন্তরে বাসকারী পবিত্র আত্মা গ্রহণ করতো আমাদের অবশ্যই এই প্রকার বিশ্বাস থাকতে হবে, যথা আমরা অবশ্যই জল ও আত্মার সুসমাচার বিশ্বাস করবো যা ঈশ্বর আমাদিগকে দিয়েছেন। এই বিশ্বাস থাকাতে আমরা আশীর্বাদ গ্রহণ করবো যা পবিত্র আত্মা আমাদের মধ্যে তৈরি করেন।
যাদের অন্তরে বাসকারী পবিত্র আত্মা আছে, তারা কি পবিত্র আত্মায় পরিপূর্ণ জীবন কামনা করে? অবশ্যই তারা কামানা করে। কিন্তু কেন তাদের মধ্যে কেহ এই জীবন যাপন করতো পারেনা? কারণ এই যে, তাদের নিজের সমস্যা কে ঈশ্বরের কাজের উপরে শ্রেষ্টতম স্থানদিয়ে থাকে; এর অর্থ তারা তাঁর সঙ্গে চলতে পারে না। পবিত্র আত্মার পূর্ণতায় জীবন চালিত করে, আমরা অবশ্যই ঈশ্বরের বাক্যে বিশ্বাস স্থাপন ও শিক্ষা করবো। প্রথমে, আসুন আমরা বাইবেলে খুঁজে দেখি, আমাদের কী ধরনের বিশ্বাস থাকা এবং জীবন যাপন করা আবশ্যক।
কি কারনে কিছু লোক পবিত্র আত্মার পরিপূর্ণতায় জীবন যাবন করতো পারে না?
প্রথমে আমরা বলতে চাই যে, এর কারণ হল, তারা নিজেরা নিজেদের অস্বীকার করতো পারে না । বাইবেল বলে যে, যারা নিজেকে অস্বীকার করতো পারে তারা প্রভুতে চলতে পারে। কার নিজের ক্ষমতাঁর মাধ্যমে জীবনে পবিত্র আত্মা লাভ করা সম্ভব নয়, নিজেকে একেবারে অস্বীকার করে প্রত্যেকেরই `অন্তরে বাসকারী পবিত্র আত্মায় বিশ্বাস থাকা আবশ্যক। এমন কি যাদের অন্তরে বাসকারী পবিত্র আত্মা আছে, তাদের ঈশ্বরের রাজ্য সম্পর্কে নিশ্চয়তা ব্যাতীত তাদের নিজেদের অস্বীকার করা কঠিন। এভাবেই জীবন পবিত্র আত্মায় পূর্ণ হয় আমাদের জল ও আত্মায় সুসমাচারের দাসত্ব করা আবশ্যক। কেবলমাত্র তখন একজন ব্যক্তি নিজেকে অস্বীকার করতো পারে এবং ধার্মিকতাঁর দাস রূপে বাস করে।
মথি ১৬:২৪-২৬ পদ আছ, “তখন যীশু আপন শিষ্যদিগক কহিলন, কেহ যদি আমার পশ্চাৎ আসিত ইচ্ছা করো তব সে আপনাক অস্বীকার করুক; আপন ক্রুশ তুলিয়া লউক; এবং আমার পশ্চাদগামী হউক। কেননা যে কেহ আপন প্রাণ রক্ষা করিত ইচ্ছা করো সে তাহা হারাইব, আর যে কেহ আমার নিমিত্ত আপন প্রাণ হারায় সে তাহা পাইব। বস্তুতঃ মনুষ্য যদি সমুদয় জগতে লাভ করিয়া আপন প্রাণ হারায়, তব তাহার কি লাভ হইব? কিম্বা মনুষ্য আপন প্রাণর পরিবর্ত কি দিব?”
সে কারণ নূতন জন্ম প্রাপ্ত কিছু লোক পবিত্র আত্মার পর্ণূতায় জীবন যাপন করতো পারে না কারণ তারা মাংসর অভিলাষ অস্বীকার করতো ব্যর্থ। এমন কি য সব লোকদর অন্তর বাসকারী পবিত্র আত্মা আছ তারা পবিত্র আত্মাক অনুসরন করতো পারে যখন তারা তাদের মাং-সর অভিলাষ থেকে মুক্ত হত পারে। তাদের মাংসিক জীবন অনেক বিষয় রয়ছ যা আমাদের প্রভুক অনুসরনর জন্য ছড় দেওয়া আবশ্যক। প্রভু বলেন, “সে আপনাক অস্বীকার বরুক, আপন ক্রুশ তুলিয়া লউক এবং আমার পশ্চাদগামী হউক।”
জাগতিক মনাদর মৃত্যু হবে কিন্তু আধ্যাত্মিক মনারা জীবন ও শান্তি পাব। যত লোকরা আত্মার বশ চলত ইচ্ছা করো তাদের মাংসর জীবন অস্বীকার করা আবশ্যক। যারা এই উৎস্বর্গীকৃত জীবন গনং করতো সাহসী হয় তারাই কেবল পিবত্র আত্মায় পূর্ণ জীবন-যাপন করতো পারে। এই হলো পবিত্র আত্মায় পরির্পূতাঁর সত্য।
আপনি কোনটি অনুসরন করতো চান, প্রভু অথবা জগতে? আপনার মনানয়ন অনুসার, একটি পবিত্র আত্মার পূর্ণ জীবন অথবা একটি কামনা ও বাসনার জীবন। যদি আপনি বাস্তবিক পবিত্র আত্মায় পরিপূর্ণ জীবন-যাপন করতো চান, মনানয়ন আপনার। ঈশ্বর আমাদিগকে আমাদের সমস্ত পাপ থেকে রক্ষা করেছেন এবং আমাদিগকে অন্তর বাসকারী পবিত্র আত্মার দান দিয়েছেন। কিন্তু আপনি পবিত্র আতায় পরিপূর্ণ জীবন-যাপন করবেন কি-না ইহা আপনার সিদ্ধান্তর উপর নির্ভর করোছ। অন্য কথায়, পবিত্র আত্মায় পূর্ণ জীবন অথবা ঈশ্বর দ্বারা অদৃষ্ট জীবন পূর্ব নির্ধারিত নয়। পবিত্র আত্মায় পূর্ণজীবন তাদের ইচ্ছার উপর নির্ভর করো যারা জল ও আত্মার সুন্দর সুসমাচার বিশ্বাস করো।
আপনার পবিত্র আত্মায় পূর্ণ জীবন-যাপন করাই ইচ্ছা থাকা আবশ্যক
যদি আপনার পবিত্র আত্মায় পূর্ণ জীবন-যাপন করার ইচ্ছা থাক তব ঈশ্বর ইহা অনুমাদন করবেন। তিনি আপনাক সাহায্য ও আশীর্বাদ কবন। কিন্তু যদি আপনি ইহা যাচ্ঞনা না করোনম তব আপনার পবিত্র আত্মায় পূর্ণ জীবন ত্যাগ করা আব্যশক।
জল আত্মার সুসমাচারর বিশ্বাস দ্বারা আপনি কেবল অন্তর বাসকারী পবিত্র আত্মা গ্রহণ করতো পারেন তব আপনার ইচ্ছা অনুসার নয়। কিন্তু পবিত্র আত্মায় পূর্ণ জীবন-যাপন ও নির্বাহ আপনার চূড়ান্ত ইচ্ছার উপর নির্ভর করো।
অতএব, যদি আপনি পবিত্র আত্মায় পূর্ণ জীবন যাচ্ঞনা করোন, তব আপনার নিজর ইচ্ছা যাচাই ও ঈশ্বরর সাহায্য কামনা করা আবশ্যক। যদি বাস্তবিক আমরা পবিত্র আত্মায় পূর্ণ জীবন যাচ্ঞনা করি, ঈশ্বর আমাদের আশীর্বাদ করবেন এবং আমাদের আকাংখা পূর্ণ করবেন? কিন্তু আমাদের লক্ষ্য সাফল্যর সহিত সম্পাদন করা, আমাদের মাংসের অভিলাষ অস্বীকার করা আবশ্যক।
দ্বিতীয়ত, যদি আমরা পবিত্র আত্মায় পূর্ণ জীবন-যাপন করি, তব আমাদের আপন আপন ক্রুশ তুল নেওয়া আমাদের আবশ্যক। এমন কি কঠিন অবস্থা হলও আমাদের ঈশ্বরর ইচ্ছা অনুসার চলা ও জীবন যাপন করা আবশ্যক। পবিত্র আত্মায় পূর্ণ জীবনর অর্থ ধার্মিকতায় জীবন-যাপন করো।
এবং তৃতীয়ত, প্রভু বলেন, “কেননা যে কেহ আপন প্রাণ রক্ষা করিত ইচ্ছা করো সে তাহা হারাইব, আর যে কেহ আমার নিমিত্ত আপন প্রাণ হারায় সে তাহা পাইব। বস্তুত: মনুষ্য যদি সমুদয় জগতে লাভ করিয়া আপন প্রাণ হারায় তব তাহার কি লাভ হইব? কিম্বা মনুষ্য আপন প্রাণর পরিবর্ত কি দিব?” এর প্রাসঙ্গিক অর্থ আমাদের জীবন প্রভুর অনুসরন করা। বস্তুত: যদি আমরা তাঁর অনুসরন করি আমাদের মাংস এবং আত্মা বৃদ্ধি পাব কিন্তু যদি আমরা তাঁর অনুসরন না করি এবং আমাদের নিজেদের পছন্দ মতো জীবন-যাপন করি তাহল আমাদের আত্মা ও শরীর উভয়ই অকাল নষ্ট হবে।
কেন আমরা পবিত্র আত্মায় পূর্ণ জীবন-যাপন করতো পারি না? এর কারন হলো আমরা আমাদের চিন্তা অস্বীকার করি না, যথা মাংসর অভিলাষ। যখন আমরা যীশুর অনুসরন করি, আমাদের ভিতর আত্মা সাবলীকৃত হয় এবং তিনি অধিক উৎসাহ আমাদিগকে পরিচালিত করো-ত পারেন।
ইফিষীয় ৫:১১-১৩ পদ বল, “আর অন্ধকার ফলহীণ কৰ্ম্ম সক-লর সহভাগী হইও না, বরং সেগুলির দোষ দেকাইয়া দেও। কেননা উহারা গোপন যে সকল কৰ্ম্ম করো তাহা উচ্চারণ করাও লজ্জার বিষয়। কিন্তু দোষ দেখাইয়া দেওয়া হইল সকলই দীপ্তি দ্বারা প্রকাশ হইয়া পড়; বস্তুত: যাহা প্রকাশ হইয়া পড় তাহা সকলই দীপ্তিময়।” অন্ধকারর ফলহীন কৰ্ম্মর সঙ্গ খ্রীষ্টিয়ানদর কোন সহভাগিতা থাকা আবশ্যক নয়। কিন্তু যখন আমরা নিজেরা অন্ধকারর ফলহীণ কৰ্ম্মর উপভাগ করি, ঈশ্বর আমাদিগকে ও গুলা উদঘাটন করতো বলছন। আমরা আমাদের অন্ধকারর কর্স্ম সকলর নিন্দা জানাই, যা গোপন করা হয় তা বলা ও লজ্জা জনক। কিন্তু সককিছুই আলার দ্বারা উদঘাটিতও সুস্পষ্ট ভাব প্রকাশিত।
এই লজ্জা জনক বিষয় সম্পর্ক বলত ও উদঘটন করতো কে সমর্থ? ঔদি অন্যরা আপনার ভাই অথবা বোন কিম্বা ঈশ্বরর দাসগণ ও গুলা উদঘাটন করতো পারে না, আপনার নিজর মতো করোই ও গুলা উদঘাটনক করা আবশক। ইহা বল যে সব কিছুই আলার দ্বারা সুস্পষ্ট ভাব উদঘাটিত হয় থাক। সে কারণ আমরা অবশ্যই আমাদের মন্দ কাজ গুলি ঠিক নয় বল মেন নেব, এবং আমাদের নিজেদের দ্বারা অথবা। আমাদের নতাদের মাধ্যমে অন্ধকার ফলহীন কৰ্ম্ম সকল উঘাটন করো পবিত্র আত্মা দ্বারা চালিত হবে।
এই পৃথিবীত, সকখল বস্তুই যেন অনাবৃত রয়ছ ঠিক যেমন তারা ভৎসনা করোছ কিন্তু ঈশ্বরর এই পৃথিবীত সকল অনাবৃত বস্তু আলার দ্বারা সুস্পষ্টভাব প্রকাশিত। যেহতু আমরা পবিত্রতা থেকে দূরবর্তী, আমরা অজ্ঞানতা বশত: এই পৃথিবীত অনেক পাপ করো থাকি। যাহাহউক, যখন আমরা নিজেরা আমার উপর ঈশ্বরর বাক্যর আলা প্রতিফলিত করি, আমরা পাপ সম্পর্ক সজ্ঞান এবং ও গুলা স্বীকার করতো সমর্থ। সুতরাং আমরা ঈশ্বরক অসংখ্য ধন্যবাদ দেই।
কারণ যীশু আমাদের সমস্ত পাপ ও অযাগফ্রতা তুল নিয়েছেন এবং ঈশ্বরর সমস্ত ধার্মিকতায় পরিপূর্ণ ছিলেন যখন তিনি যর্দ্দন নদীত বাপ্তাইজিত হয়েছিলেন, আমরা ঈশ্বরর ধার্মিকতাঁর মাধ্যমে সুস্পষ্ট ভাব আলা প্রকাশ করতো সমর্থ হবে। কোটি কোটি পাপ যা মানব জাতির উপর অর্পিত হয়ছিল তা যীশুত স্থানান্তরিত হল যখন যাহন তাঁর বাপ্তাইজিত করোলন। তিনি ঈশ্বরর মেষশাবক যিনি পৃথিবীর সমস্ত পাপ তুল নিয়েছেন, তাদের জন্য বিচারিত হয় ক্রুশ মরছন এবং পুনরুত্থিত হয়েছেন। যীশু মানব জাতির সমস্ত পাপ ক্ষমা করেছেন এবং যখন তিনি বললন, “সমাপ্ত হইল” (যোহন ১৯:৩০), মানব জাতি রক্ষা পেল।
যীশু খ্রীষ্ট যা করেছেন তাত আমাদের বিশ্বাসের মাধ্যমে আমরা পিবত্ৰীকৃত হই। যেহতু আমাদের পাপ সকল ক্ষমা হয়েছেন আমরা ঈশ্বরর ধার্মিকতা অনুসরন করো পুনরায় তাঁর আলার কাছে আসত পেয়েছি।
ঈশ্বর আমাদিগকে সুযোগ কিনে নিতে বলেছেন
পৌল বলেন যে যদি আমরা পবিত্র আত্মায় পূর্ণ জীবন-যাপন করতো চাই, আমাদের সুযোগ কেনো নেওয়া আবশ্যক। ইফিষীয় ৫:১৬-১৭ পদ আছ, “সুযোগ কিন লও, কেননা এই কাজ মন্দ। এই কারণে নির্ব্বাধ হইও না, কিন্তু প্রভুর ইচ্ছা কি তাহা বুঝ।” যদি আমরা পবিত্র আত্মার জীবন – যাপন করতো চাই, নির্ব্বাধ হবে না কিন্তু আমরা অবশ্যই সুযোগ কিন নব। প্রভুর ইচ্ছা কি এবং কি করবো তা আমরা বুঝব। আমরা অবশ্যই সিদ্ধান্ত নেব কোনটি বেশি কষ্ট স্বীকার যোগ্য; আমাদের মাংসর প্রতি বিশ্বস্ত জীবন অথবা ঈশ্বরর কাছে উৎস্বর্গীকৃত জীবন।
আমার নূতন জন্ম হলই পবিত্র আত্মা আমার অন্তর বাস করেন। যখন আমরা অন্তর বাসকারী পবিত্র আতা গ্রহণ করি, এর অর্থ ঈশ্বর আমাদের প্রভু এবং তিনিই আমাদের রাজা। কেবল তিনিই আমাদের ত্রাণকর্তা এবং তাঁর আমাদের ঈশ্বর রূপ সম্পূর্ণ ভাবই মেন নেওয়া আবশ্যক তিনি আমার একমাত্র প্রভু। তিনিই প্রভু যিনি আমাক তৈরী করেছেন। তিনি এমন রাজা যিনি আমার জীবন ও মৃত্যুর উপর রাজত্ব করোন, আশীর্বাদ অথবা অভিশাপ দেন। আমাদের স্বীকার করা আবশ্যক যে ঈশ্বর স্বয়ং প্রভু এবং আমাদের সমস্ত জীবন ব্যাপীয়া আমরা তাঁকে মান্য করবো।
চলুন দেখি ফিলিপীয় ২:৫-১১ পদ, “খ্রীষ্ট যীশুত যে ভাব ছিল, তাহা তোমাদিগতও হইক। ঈরর স্বরূপ বিশিষ্ট থাকিত তিনি ঈশ্বরর সহিত সমান থাকা ধরিয়া লইবার বিষয় জ্ঞান করিলন না, কিন্তু আপনাক শূণ্য করিলন, দাসর রূপ ধারণ করিলন, মনুষ্যদর সুদৃশ্য জানিলন, এবং আকার প্রকার মনুষ্যৎ প্রত্যক্ষ হইয়া আপনাক অনবত করিল; মৃত্যু পর্যন্ত, এমন কি, ক্রুশীয়, মৃত্যু পর্য্যন্ত আজ্ঞাবহ হইলন। এই কারণ ঈশ্বর তাঁহাক অভিশয় উচ্চ পদান্বিত ও করিলন, এবং তাঁহাক সেই নাম দান করিলন, যাহা সমুদয় নাম অপক্ষা শ্রেষ্ঠ; যেন যীশুর নাম স্বর্গমর্ত্য পাতাল নিবাসীদর “সমুদয় জানু পাতিত হয়, এবং সমুদয় জিহ্বা যেন স্বীকার করো” যে যীশু খ্রীষ্টই প্রভু, এই রূপ পিতা ঈশ্বর যেন মহিমান্বিত হন।”
পৌল বলেন, “তোমাত এই ভাব হোক।’’ তিনি বলেন ইহা ছিল যীশুর খ্রীষ্টর অন্তর। পৌল যা বলছিলন “এইভাব” যীশুর, যিনিছিলন ঈশ্বর ও সৃষ্টিকর্তা এবং তিনি তাঁর পিতাঁর ইচ্ছা অনুসার তাঁর লোক- দর পাপ তোক রক্ষা করোবার জন্য এই জগতে এসছিলন। প্রভু এই জগতে এসছিলন এবং যোহনর দ্বারা তাঁর বাপ্তিস্মর মাধ্যমে জগতের সমস্ত পাপ তুল নিয়েছেন। এবং যখন তিনি ক্রুশ মরলন, পৃথিবীর পাপ সকল তাঁর সঙ্গ বিনষ্ট হলো। তিনি তাঁরপর তিনদিন পর পুনরুত্থিত হলেন এবং আমাদের ত্রাণকর্তা হলেন।
এই কারণ যীশু খ্রীষ্ট সৃষ্টিকর্তা হয়ও আমাদিগকে রক্ষার জন্য এই পৃথিবীত এসছিলন। তিনি তাঁর বাপ্তিস্ম ও ক্রুশীয় রক্তর মাধ্যমে আমাদিগকে তাঁর প্রেম দেখালন। প্রত্যক সৃষ্টির তাঁর সাক্ষাত জানু পাতা আবশ্যক এবং তাঁর প্রেমর মূল্যায়ন করা এবং সৃষ্টিকর্তা হয়ও সৃষ্টির কাছে নিজেকে অবনত করো আমাদের পাপের ক্ষমা দিয়েছেন। এই কারণ সমস্ত সৃষ্টি স্বীকার করবো যে তিনি তাদের সত্য ত্রাণকর্তা। আমরা স্বীকার করি যে, তিনি কেবল সমস্ত সৃষ্টির প্রভু নন কিন্তু আমাদের চরম ধার্মিকতাঁর প্রভু।
আমরা যারা ঈশ্বর বিশ্বাস করি এবং অন্তর বাসকারী পবিত্র আত্মা আছ, অবশ্যই বিশ্বাস করি যে, ঈশ্বর কেবল আমার আসল প্রভু এবং আমাদের অন্তর যীশু খ্রীষ্টর প্রেম আছ। আমার বিশ্বাস থাকা আবশ্যক যে আমাদের প্রভু নিজর নয় কিন্তু যীশু খ্রীষ্ট, যিনি সৃষ্টি করেছেন এবং আমাদের সমস্ত পাপ থেকে রক্ষা করেছেন। এবং আমাদের বিশ্বাস থাকা আবশ্যক যে তিনিই প্রভু যিনি আমাদিগকে নূতন জীবন-যাপনর আশীর্বাদ এবং আমাদের জন্য সব কিছু প্রস্তুত করেছেন এবং আমার জন্য কাজ করেন।
অনেক লোক আছ যারা নূতন জন্ম হওয়ার পর ও প্রভুর পরিবর্তন করতো চায় না। অনেকই আছ যাদর অন্তর বাসকারী পবিত্র আত্মা আ-ছ কিন্তু জোর দিয় বল যে তারা নিজেদের প্রভু। ঈশ্বর অনুসরন করা জীবন পবিত্র আত্মায় পূর্ণ জীবন। এই প্রকার জীবন এক দিন লাভবান হত পারে না, কিন্তু সম্ভবত আমরা যখন কেবল বিশ্বাস করি বিশ্বর সমস্ত সৃষ্টি মধ্য আমাদিগকেও সৃষ্টি করেছেন। আমার বিশ্বাস থাকা প্রয়াজন যে যীশু আমার প্রভু, গুরু ও ঈশ্বর, যিনি আমাদিগকে আমাদের পাপ থেকে রক্ষা করেছেন এবং স্বর্গীয় রাজ্য আমাদিগকে অনন্ত জীবন দিয়েছেন।
আমাদের অন্তর এই সত্য বহন করা প্রয়াজন। অনেক লোক নিজেরা শিক্ষকরো মতো জীবন-যাপন করো, তারা তাদের জীবোনর ওপর রাজত্ব পরিচালিত ও রক্ষা করো। কিন্তু এখন প্রভুত্ব করার সময় পরিবর্তন এসছ, আমরা এখন একজনক জেনছি যিনি ঈশ্বর, সুতরাং আমাদের অত্যাবশ্যকীয় শিক্ষক হলেন প্রভু ঈশ্বর।
আমাদের প্রত্যকরো অন্তর পাপ আছ এবং আমাদের মন্দ কাজর জন্য নরক দন্ড অবধারিত কিন্তু আমরা জল আত্মার সুসমাচার আমাদের বিশ্বাসের মাধ্যমে ঈশ্বরকে দেখত পাই। ঈশ্বর আমাদিগকে এত প্রেম করোন যে তিনি এই পৃথিবীত আসলেন, যোহনর দ্বারা বাপ্তাইজিত হয় আমাদের সমস্ত পাপ তুলে নিলেন এবং ক্রুশ মর আমাদের প্রকৃত ত্রাণকর্তা হলেন। ঈশ্বর আমাদের বিশ্বাসের মাধ্যমে আমরা আমার সমস্ত পাপ থেকে মুক্তি পেয়ে থাকি। অন্যকথায় আমরা অন্তর বাসকারী পবিত্র আত্মা পেয়ে থাকি।
বাইবল বল, “কিন্তু খ্রীষ্টর আত্মা যাহার নাই, সে খ্রীষ্টর নয়” (রোমীয় ৮:৯) যখন আমরা তাঁর পাপ মোচন গ্রহণ করি, আমাদের অন্তর বাসকারী পবিত্র আত্মা আসে, আমরা ঈশ্বরর সন্তান হই। ঈশ্বর আমাদিগকে পবিত্র দেন বস্তুত: আমাদের পবিত্র আত্মা নির্দশ ঈশ্বরর ধার্মিকতাঁর বশ চলা আব্যশক। বেঁচে থাকার জন্য আমরা অবশ্যই আমাদের নিজদের উপর কতৃত্ত্ব ত্যাগ করবো। আমরা যীশুর সংস্পর্শ আসার পর তাঁর দ্বারা মুক্ত হবে, আমরা অবশ্যই তাঁর আমাদের এক এবং অদ্বিতীয় প্রভুত্ব দিব।
আমাদের অন্তর যীশুর সিংহাসন থাকা আবশ্যক
আমরা প্রভুর অনুসরন করতো পারি না যদি আমরা আমাদের নিজের জীবন প্রভুত্ব ধারন করি। যখন ঈশ্বর আমাদিগকে তাঁর সেব করতো বলেন, যদি আমরা আমাদের নিজের প্রভুত্ব না করি তাহল দেরি না করো বলব “হ্যাঁ”। অন্যকথায় আমরা উদ্যমি হয় বলব “কেন আমরা তোমার জন্য ইহা করবো?” যে ব্যক্তি তাঁর নিজের প্রভুত অস্বীকার করবো যা ঈশ্বর তাঁর কাছে আশা করেন,“সে আমাকে বলোবযমন করতো সে আশা করো”।এরূপ ব্যক্তিদের কাছে ঈশ্বরর নির্দশনা অবাধ ও বিরক্তকরো শব্দ ছাড়া আর কিছুই না।
যাহাহউক, পবিত্র আত্মায় পূর্ণ থেকে আআমদর তাঁর নির্দেশ পালন করা আবশ্যক। আমরা গরু হত পারি না যে জোর করা টন নিয়া জবাই করা হবে, বরং আমাদের ঈশ্বরর স্বেচ্ছাসবী অনুসারী হওয়া অবশ্যক। আমরা অবশ্যই আমাদের ত্রাণকর্তা ঈশ্বর অনুসরণ করবো, যিনি আমাদিগকে ধার্মিকতাঁর পথ চালিত করেন। সদাপ্রভু, ঈশ্বর, যিনি আমাদিগকে পরিত্রাণ দিয় আশীর্বাদ করেছেন। যদি আমরা তাঁর আমাদের প্রভু হিসাব সেবা করি এবং তাঁর নিয়ম পালন করি, আমরা পবিত্র আত্মায় পূর্ণ হত পারেব। যদি আপনি এবং আপনার পরিবার যীশুতে আপনার মর্যদা দিতো পারে এবং সবকিছুর উপর তাঁর স্থান দিতো পারে, আপনি আপনার জীবন আশীর্বাদ ও অনুগ্রহ পাবেন।
আপনি একটি ছবি দেখ থাকত পারেন যখন একজন মানুষ প্রবল ঝড়া হওয়ার বিপরীত পাল তুল এগিয় যাচ্ছ এবং যীশু তাঁর পিছন ডান পাশ দাড়িয় আছেন। যখন ইহা মন করা হয় আমরা আমাদের জীবন প্রভুর কারচ করোছি ও প্রতিদ্বন্দিতাঁর মোকাবলা করোছি, এটা বাস্তবিক আমাদের প্রভু যীশু খ্রীষ্টর যিনি আমাদের হাত ধর পরিচালিত করোছেন। ইনি সবশক্তিমান ঈশ্বর যিনি আমাদের জীবনের তত্ত্ববধান করোন। তিনি আমাদিগকে রক্ষা করোন। যিনি আমাদিগকে শয়তান থক রক্ষা করোন এবং আমাদিগকে পরিচালিত করোন এবং আমাদের জীবনের ওপর রাজত্ব করেণ।
যহতু তিনি আমাদের প্রভু, তিনি আমাদিগকে তদেরকে ও আশীর্বাদ করতো সমর্থ। যদি আমরা তাঁর আমাদের প্রভু হিসাব স্বীকার না করি, তিনি নাটক সম্পাদন করতো পারেন না। তিনি ব্যক্তিত্ব সম্পন্ন ঈশ্বর। তিনি তাঁর ইচ্ছা পালন করার নিমিত্ত আমাদিগকে বাধ্য করবেন না। এমন কি যদিও তিনি সর্বশক্তিমান ঈশ্বর। তিনি আমাদের জন্য কিছুই করতো পারেন না যে পর্যন্ত না আমরা স্বেচ্ছায় আমাদের প্রভু হিসাব তাঁর সেবা করি, এবং সাহায্যর জন্য বলি।
সমস্ত কিছু তাঁর উপর ফল দাও
সমস্ত কিছু তাঁর উপর ফেল দাও তাহলে তিনি আমাদের উপর তাঁর প্রভুত্ব কায়ক করতো পারেবন। তাঁর দাসত্ব করো এবং স্বীকার করো যে তিনি আমাদের প্রভু। যেহতু আমরা পবিত্রতা থেকে দূরবর্তী, আমরা অবশ্যই সমস্ত কিছু তাঁর দিকে এবং আমাদের সমস্ত দায় দায়িত্ব তাঁর উপর অর্পণ করবো। আমরা আমাদের পরিবার, দৈনন্দিন জীবন এবং সমস্ত কিছু তাঁর উপর সমর্পণ করবো; আমরা ঈশ্বর থেকে বিজ্ঞতা গ্রহণ করবো এবং তাঁর প্রত্যাশা অনুসারে জীবন যাপন করতো সমর্থ হবে, ঈশ্বর আমাদিগকে যে বিশ্বাস ও ক্ষমতা দিয়েছেন সে মতো সমস্ত সমস্যার সমাধান করবে।
তখন আমাদের সমস্যা গুলি আমাদের প্রভুরই হবো; যার অর্থ এই যে আমরা ঠিক যীশু সবশক্তিমান ঈশ্বরক অনুসরন করবো, তিনি আমদর সমস্ত দায়-দায়িত্ব গ্রহণ করবেন। আমরা পবিত্র আত্মায় পরিপূর্ণ জীবন-যাপন করতো সমর্থ হবে এবং তাঁর সঙ্গ বসবাস করো শান্তি উপভাগ করবো। বিশ্বস্ত খ্রীষ্টিয়ান হিসাবে আমরা অবশ্যই ঈশ্বরর সাক্ষাত জানুপাত এবং আমাদের প্রভু হিসাব তাঁর স্বীকার ও তাঁর দাসত্ব করবে।
আসুন দেখি ফিলিপীয় ৩:৩ পদ কি বল, “আমাদের পবিত্র আত্মায় পরিপূর্ণ জীবন-যাপন করতো কি রকম বিশ্বাস থাকা আবশ্যক। আমরা ত ছিন্নত্বক লোক, আমরা যাহারা ঈশ্বরর আত্মাত আরাধনা করি এবং খ্রীষ্ট যীশুত শ্লাঘা করি, মাংস প্রত্যয় করি না।” “ছিন্নত্বক’ দ্বারা কি অর্থ প্রকাশ পায়, এখান একজন যিনি আত্মাত ঈশ্বরর আরাধনা করোন, যীশুত আনন্দ করোন এবং মাংস শ্লাঘা করেন না।
ছিন্নত্বক হিসাব বাস করার অর্থ আমাদের অন্তর থেকে সমস্ত পাপ- ছদন করা এবং এটা যীশুত স্থানান্তর করা, কে যোহনর দ্বারা বাপ্তাইজিত হয়েছিলেন যারা আত্মার দ্বারা চালিত হয় তাদের জীবন আত্মার কাছে ঋণী থাক। তারা ঈশ্বরর দাসত্ব করো এবং যীশু খ্ৰীষ্টি আনন্দ করো বল, “যীশু আমাকে এই গৌরবময় জীবন-যাপন চালিত। করেন। তিনি আমাকে ধার্মিক তৈরী করেন এবং আমাকে আশীর্বাদ করোন। তাঁর সেবা করার প্রয়াজনীয় অনুগ্রহ তিনি আমাকে প্রদান করোণ আমার এই মতো জীবন-যাপন প্রয়োজন। এইই হলো পবিত্র আত্মায় পূর্ণ জীবন। পৌল বলেন, “অতএব তোমরা ভোজন কি পান, যাহা কিছু করো, সকলই ঈশ্বরর গৌরবার্থ করো”
(১ করিন্থীয় ১০:৩১)।
ফিলিপীয় ৩:১৩-১৪ পদ আছ, “ভ্রাতৃগণ, আমি যে তাহা ধরিয়াছি, আপনার বিষয় এমন বিচার করি না; কিন্তু একটা কাজ করি, পশ্চাৎস্থিত বিষয়সকল ভুলিয়াগিয়া সম্মুখস্থ বিষয়র চিষ্টায় একগ্র হইয়া লক্ষ্যর অভিমুখ দৌড়িত দৌড়িত আমি খ্রীষ্ট যীশুর ঈশ্বরর কৃত উর্দ্ধাদিকস্থ আহবানর পণ পাইবার জন্য যত্ন করিতছি।” ঈশ্বর আমাদিগকে পশ্চাতর ঐসব বিষয় গুলি ভুল যেত বলছন, এবং সম্মুখস্থ বিষয়র চষ্টায় একাগ্র হই। আমরা অবশ্যই লক্ষ্যের অভিমুখ দৌড়িব আমাদের ধর্মপ্রবন কাজ অমনাযাগী অথবা মন্দ কাজ, আমরা অবশ্যই ঐসব বিষয় ভুল যাব যা আমাদের পশ্চাত আছে এবং সম্মুখস্থ বিষয়র চেষ্টায় একাগ্র হবে এবং লক্ষ্যর অভিমুখ দৌডির। এই লক্ষ্য হলো তাঁর দাসত্ব করা, তাঁহাত বিশ্বাস দ্বারা যীশু খ্রীষ্টক ধারণ করবে।
আমরা পবিত্রতা থেকে দূরবর্তী, সুতরাং আমরা পতিত হত তৎপর হই যখন আমরা মাংস প্রলাভিত হই। যাহাহউক ঈশ্বরর প্রতি দৃষ্টিপাত করি ও বিশ্বাস রাখি, আমরা আমাদের সমস্ত দূর্বলতাও দুষ্টমি থেকে মুক্ত হই। যখন যীশু খ্রীষ্ট যোহনর দ্বারা বাপ্তাইজিত ও ক্রুশ মৃতুবরণ করেন, আমাদের সমস্ত পাপ তাঁহাতে স্থানান্তরিত হল, তখন তিনি পুনরুত্থানর মাধ্যমে আমাদের ত্রাণকর্তা হলেন, আমাদের নূতন জীবন দত্ত হয়েছে, তাঁহাতে আমার বিশ্বাসের নিমিত্ত তাঁর ধন্যবাদ জানাই। সে কারণ আমরা অবশ্যই আমাদের পশ্চাতের বিষয়ে সকলের থেকে মুক্ত হবে এবং সম্মুখস্থ বিষয়র চেষ্টায় এক হয় লক্ষ্যর অভিমুখ দৌড়িব।
পবিত্র আত্মার পূর্ণতায় জীবন নির্বাহ করো
আমরা অবশ্যই সম্মুখস্থ বিষয়র চেষ্টায় একাগ্র হবে এবং উৰ্দ্ধতম লক্ষ্যর অভিমুখ দৌড়িব। আমি আশা করি আপনি পশ্চাতর সব বিষয় যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ভুল যাবন যদি সেগুলা আপনর বোঝা হয় থাকে। এমন অনেকে বিষয় আছে যা আমাদের দূর্বলতাঁর কারণ করতো পারা যায় না, কিন্তু ওগুলা উদ্বগর বিষয় নয় কারণ ভবিষ্যতে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় কিতা অবহিত হওয়া। যেমন ভবিষ্যতে অধিকতর গুরুত্বপূর্ণ, আমরা বিশ্বাসের মাধ্যমে আমাদের মর্যাদা যীশু খ্রীষ্ট অর্পণ করবো এবং তাঁর দ্বারা পরিচালিত হবে। আমরা তাঁহাত চলতে অবশ্যই সিদ্ধান্ত নেব কিভাব আমরা ভবিষ্যতে বেঁচে থাকবো এবং তাঁর সন্তান জনক কাজ করবো।
শিষ্যদের মতো আমরা জীবন-যাপন করবো
পাপের ক্ষমা পেয়ে আমরা বিশ্বাস বলবান হল কেবল তখনই আমরা পবিত্র আত্মার পূর্ণতায় চালিত হত পারি। ইহা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আসুন ২ তীমথিয় ২:১-১০ পদ দেখি, “অতএব, হে আমার বৎস, তুমি খ্রীষ্ট যীশুতে স্থিত অনুগ্রহে বলবান্ হও। আর অনেক সাক্ষীর মুখে যে সকল বাক্য আমার কাছে শুনিয়াছ, সে সকল এমন বিশ্বস্ত লোকদিগকে সমর্পণ কর, যাহারা অন্য অন্য লোককেও শিক্ষা দিতে সক্ষম হইবে। তুমি খ্রীষ্ট যীশুর উত্তম যোদ্ধার মত [আমার] সহিত ক্লেশভোগ স্বীকার কর। কেহ যুদ্ধ করিবার সময়ে আপনাকে সাংসারিক ব্যাপাররূপ পাশে বদ্ধ হইতে দেয় না, যেন তাহাকে যে ব্যক্তি যোদ্ধা করিয়া নিযুক্ত করিয়াছে, তাহারই তুষ্টিকর হইতে পারে। আবার কোন ব্যক্তি যদি মল্লযুদ্ধ করে, সে বিধিমত যুদ্ধ না করিলে মুকুটে বিভূষিত হয় না। সে কৃষক পরিশ্রম করে, সেই প্রথমে ফলের ভাগী হয় ইহা উপযুক্ত। আমি যাহা বলি, তাহা বিবেচনা কর; কারণ প্রভু সর্ব্ববিষয়ে তোমাকে বুদ্ধি দিবেন। যীশু খ্রীষ্টকে স্মরণ কর; আমার সুসমাচার অনুসারে তিনি মৃতগণের মধ্য হইতে উত্থাপিত, দায়ূদের বংশজাত; সেই সুসমাচার সম্বন্ধে আমি দুষ্কর্ম্মকারীর ন্যায় বন্ধনদশা পর্য্যন্ত ক্লেশভোগ করিতেছি; কিন্তু ঈশ্বরের বাক্য বদ্ধ হয় নাই। এই কারণ আমি মনোনীতদের নিমিত্ত সকলই সহ্য করি, যেন তাহারাও খ্রীষ্ট যীশুতে স্থিত পরিত্রাণ অনন্তকালীয় প্রতাপের সহিত প্রাপ্ত হয়।”
পৌল তীমথিয়ক ঠিক এভাবে বলছিলেন, পবিত্র আত্মা আমাদিগকে বলেন, “খ্রীষ্ট যীশুর অনুগ্রহ বলবান হও। এবং বিষয় হলো যে তুমি অনেক সাক্ষীর মধ্য আমার কাছে শুনে থাক, বিশ্বস্ত লোকের উপর ভার অর্পণ করো যিনি অন্যদের ও শিক্ষা দিতো সমর্থ হবেন।”
“খ্রীষ্ট যীশুর অনুগ্রহ বলবান হও” এখান অনুগ্রহ বলবান হওয়ার অর্থ এই, তাঁহাত বিশ্বাসের দ্বারা জল ও আত্মার সুসমাচার আমাদের বিশ্বাসের আর বলবান করবে এবং তাঁর ধরণ রাখব। যীশু খ্রীষ্ট তাঁর বাপ্তিস্ম ও ক্রুশিয় মৃত্যুর মাধ্যমে আমাদের সমস্ত পাপ গ্রহন করতো এই জগতে এসেছিলেন, পুনরুত্থিত হলেন এবং আমাদের ত্রানকর্তা হলেন। অর্থ এই যে, আমরা ঈশ্বরর অনুগ্রহ বলবান হবে এবং তাঁর প্রতি কৃতজ্ঞা থাকবো। ঈশ্বর আমাদিগকে রক্ষা করেছেন সে কারণ আমাদের ঈশ্বর দান স্বরুপ বিশ্বাসের মাধ্যমে পরিত্রাণ গ্রহণ করবো। সকলের প্রার্থনা, দৈনিক প্রার্থনা অথবা গীর্জা ঘর তৈরী কাজ আর্থিক সাহায্য প্রদান এসব কিছুই ইহা করতে পারে না। পরিত্রান গ্রহনের ক্ষেত্র এই সকল বিষয় ভালো থেকে ক্ষতি করো বেশি।
পাপের ক্ষমার মধ্যদিয়ে আমাদের পরিত্রানের অর্থ যীশু খ্রীষ্ট আমাদের কর্মের গুন নয় কিন্তু বাপ্তিস্মের মাধ্যমে আমাদের সমস্ত পাপ বহন করেছেন, তাঁর পর ক্রুশ মর আমাদের সমস্ত অপরাধ মুছে দিয়েছেন। তিনি আমাদের সমস্ত অপরাধ মুছে দিয়েছেন। তিনি আমাদের সমস্ত পাপ থেকে রক্ষা করতো পুনরুত্থিত হয়েছিলেন। পালকগন সাধারন লাকের মতো এই সুসমাচারর সত্য বিশ্বাস দ্বারা তাদের পাপের ক্ষমা পেয়ে থাকেন। যে কেহ যীশুর বিশ্বাস করে এভাবে তাঁর সমস্ত অন্তর পাপের ক্ষমা গ্রহন করবো। আমরা পরিত্রানের অনুগ্রহ দৃঢ় বিশ্বাস স্থাপন ও আমাদের বিশ্বাসে বলবান হতে পারি। যদি আমরা পবিত্র আত্মায় পরিপূর্ণ জীবন প্রত্যাশা করি তবে আমাদের জল ও আত্মার সুসমাচারক বিশ্বাস আর ও বলবান হওয়া আবশ্যক। আমাদের জীবনকাল যখন আমরা করতো ব্যর্থ হই। এই কারণ আমরা পরিত্রানের অনুগ্রহ বলবান হব। সব সময় আমাদের ব্যর্থতা দৃষ্টি গোচর হয়, আমরা নিজেরা আমাদের বিশ্বাসের প্রতি মনোযাগী হই, ঈশ্বর আমাদের জল ও আত্মার সুসমাচারর মাধ্যমে আমার সকল পাপের ক্ষমা করছেন। আমরা এই সুসমাচার বিশ্বাস করো ধার্মিক গনিত হই এবং অন্তরে বাসকারী পবিত্র আত্মা পেয়ে নিজেরা বলবান হই। আমার জল ও আত্মার সুসমাচার বিশ্বাস দ্বারা আমাদের সমস্ত পাপ থেকে রক্ষা পেয়েছি এবং সকল হয়ছি। আমরা আমাদের বিশ্বাসের মাধ্যমে আশীৰ্বাদযুক্ত লোক পরিনত হই।
পৌল বলেন, “তোমরা ভোজন কি পান কি যাহা কিছু করো সকলই ঈশ্বরর গৌরবার্থ করো” (১ করিন্হীয় ১০:৩১)। ইহা একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এর অর্থ আমরা অবশ্যই আমাদের জীবনে ঈশ্বরর কাছে উৎসর্গ করবো। “তোমরা ভোজন কি পান যা কিছু করো।” আমরা ভোজন পান করবো এবং ঈশ্বরর উদ্দশ্য তাঁর কাজ করার জন্য সবল হব। আমরা সুসমাচার প্রচারর উদ্দশ্য আমাদের স্বাস্থ্য রক্ষার জন্য উত্তম দ্রব্য ভোজন করবো।
“কেহ যুদ্ধ করিবার সময়ে আপনাকে সাংসারিক ব্যাপার রূপ পাশে বদ্ধ
হইতে দেয় না, যেন তাহাকে যে ব্যক্তি যোদ্ধা করিয়া নিযুক্ত করিয়াছে,
তাহারই তুষ্টিকর হইতে পারে।” ( ২ তীমথিয়ে ২:৪ )। আপনি সুসমাচার প্রচারর উদ্দশ্য পবিত্র আত্মার পরিপূর্ণ জীবন যাপন করবেন। আমরা বিশ্বস্ত জীবন যাপন করতো পারি যখন আমরা সুসমাচার প্রচারর। উদ্দশ্য জীবন যাপন করবো। এই পবিত্র আত্মার পূর্ণজীবন অন-কই বিশ্বস্ত ভাব যাপন করোবার জন্য প্রতিযাগিতা করি। এমন কি উৎসর্গীকরোন, যা আপনি আপনার কঠার পরিশ্রমর মাধ্যমে অর্জন করেছেন, সুসমাচারর উদ্দশ্য ব্যবহার করবেন।
যদি আপনি পবিত্র আত্মার পূর্ণ জীবন যাপন করতে চান, আপনি নিজেকে প্রভুর চরন উৎসর্গ করুন, তাঁর সেবায় আপনার অর্থ। সুসমাচারর জন্য ব্যবহার করুন এবং সুখ দুঃখ ঈশ্বরর সহভাগী হোন। যদি আমরা এমতো জীবন যাপন করতে চাই, আমরা অবশ্যই সুসমাচার সেবায় সবলতাঁর সঙ্গে বিশ্বাস যাপন করবো।
অনেক লোক এখন পর্যন্ত নিজর জন্য জীবন যাপন করছে। তাঁরা তাদের নিজেদের প্রভুর কায়ম করতো তাদের সম্পত্তি জড়া করোছ ও দেয়াল তুল দিচ্ছ। যা হোক এখন আমরা ঈশ্বরর উদ্দশ্য বাস করোছি। আমরা ঈশ্বরক আমাদের একমাত্র প্রভু হিসাব গ্রহন করবো। ঈশ্বর বলেন, “কহ যুদ্ধ করোবার সময় আপনাক সমসাময়িক ব্যাপারে রুপ পাশ বদ্ধ হইত দেয়না, যেন তাহাকে যে ব্যক্তি যোদ্ধা করিয়া নিযুক্ত করিয়াছ, তাহারই তুষ্টিকরো হইতে পারে।” উত্তম যোদ্ধার মতো জীবন যাপন করোবার অর্থ অনুসরন করা। ঈশ্বর আমাদের জন্য আমাদের সমস্যার সমাধান করেছেন, আমাদিগকে রক্ষা ও চালিত করেণ যদি আমরা তাঁর বিশ্বস্ত সৈনিকের মতো তাঁর উদ্দশ্য বেঁচে থাকি। তিনি আমাদিগকে বলেন, কন্তু কোমরা প্রথম তাঁহার রাজ্য ও তাঁহার ধাৰ্ম্মিকতাঁর বিষয়ে চেষ্টা করো (মথি ৬:৩৩)।
ঈশ্বরর বাক্য মিথ্যা বল কিছুই নেই। যদি আমরা তাঁর অনুসরন করি, আমরা তাঁর বাক্য বিশ্বস্ত থাকবো। কিন্তু প্রথম স্মরণ করুন আপনার অন্তরে বাসকারী পবিত্র আত্মা থাকা আবশ্যক। একজন ব্যক্তি অন্তর বাসকারী পবিত্র আত্মা ব্যাতিত ঈশ্বরর উর্দ্ধ নিজর সিংহাসন হাত রাখতে পারেন না। যাহাহউক, একজন ব্যক্তি অন্তের বাসকারী পবিত্র আত্মার সহায়তার তাঁর অন্তর ঈশ্বরকে সিংহাসন দিত পার এবং এভাব পবিত্র আত্মায় পরিপূর্ণ হত পারে এবং তাঁর অন্তের ও শান্তি পেত পারে।
অন্তর বাসকারী পবিত্র আত্মা আপনার কাছে সত্য হবে যদি আপনি কেবল জল ও আত্মার সুন্দর সুসমাচার বোঝান ও বিশ্বাস করুন। যদি আপনি পবিত্র আত্মার পূর্ণতায় থাকত চান এবং পবিত্র জীবন-যাপন করতে চান, তাহল আপনি রাজার মতো ঈশ্বরর দাসত্ব করবেন এবং তাঁর রাজত্ব উত্তম ভাব বাস করবেন। তখন আপনি পবিত্র আত্মায় পরিপূর্ণ। হবেন এবং আপনার অন্তর তখন সমৃদ্ধ হবে এবং আপনার সমৃদ্ধ জীবন। ঈশ্বরর রাজ্যর সন্তান হয় আশীর্বাদ বিজয় হত আপনাকে নিয়ন্ত্রন করবো।
আমি এই সংবাদ ব্যক্ত করি যে লোকরা যারা পাপ থেকে পরিত্রাণ গ্রহণ করোছ এবং প্রভুত বিশ্বাস করো অন্তর বাসকারী পবিত্র আত্মা গ্রহণ করোছ তারা পবিত্র আত্মায় পূর্ণ জীবন-যাপন করবো। আমি পবিত্র আত্মায় পরিপূর্ণ জীবনও কিভাবে এই প্রকার জীবন নির্বাহ হত পারে তাঁর অভিজ্ঞতা বর্ণনা করি। আমি আরও বর্ণনা করি যে আপনি বিশ্বাস অবশ্যই আপনার সিংহাসন প্রভুত হস্তন্তর করবেন এবং বিশ্বাস আপনি অবশ্যই তাঁর দাসত্ব করবেন এবং পবিত্র আত্মায় পরিপূর্ণ জীবন নির্বাহ করবেন।
পুনরায় যে কোন লোক যার নূতন জন্ম হয়ছে তাঁর অন্তরে বাসকারী পবিত্র আত্মা শেষ হবে না। সে পবিত্র আত্মায় পূর্ণ জীবন নিয়াজিত থাকে। আমরা নিশ্চত ভাব জানি ও বিশ্বাস করি যে আমরা এরূপ জীবন-যাপন করি তাহলে আমাদের আত্মা ও শরীর পবিত্র হবে।
এই প্রকার জীবন স্বতঃস্ফূর্তভাব ঘট না। এটা কবল ঘটে যখন আমরা আমার প্রভু হিসাব ঈশ্বরকে বিশ্বাস করি এবং আমাদের অন্তর অগ্রবর্তী স্থান তাঁর অধিকার দেই। ঈশ্বর আমাদিগকে রক্ষা করেছেন এবং ইতিমধ্য আমাদিগকে পবিত্র আত্মায় পূর্ণ জীবন দিয়েছেন, একটি সুসমাচার দাসত্বর জীবন দিয়েছেন। তিনি আরও আমাদিগকে তাঁর কাজ ও অধিকার দিয়েছেন তাঁর কাজ অর্থাৎ আমরা পবিত্র আত্মায় পূর্ণ জীবন নির্বাহ করতে পারি।
আপনি তাঁর কাছে নিজেকে উৎসর্গ করবেন এবং তাঁর জন্য জীবন- যাপন করবেন। এই সুন্দর সুসমাচার প্রচারর জন্য তাঁররবন। এই সুন্দর সসমাচার প্রচারর জন্য তাঁর দাসত্ব করবেন। তখন আপনার হৃদয় পবিত্র আত্মায় পূর্ণ হবে এবং সুখময়তা ও অনুগ্রহ আপনার থেকে প্রবাহিত হবে। তাঁর পুনরাগমন কাল, আপিন সকাল আপনি আশীর্বাদ প্রাপ্ত ও গর্বিত হয় ঈশ্বরর সাক্ষাত দাঁড়াবন ও তাঁর পুরস্কার বিজয়ী হবেন। আপনি এবং আমি পবিত্র আত্মায় পূর্ণ জীবন আনন্দের সাথে দেখব। আমরা বিশ্বাসের মাধ্যমে কঠার চেষ্টা করো এই প্রকার জীবন- যাপন করবো। এই হল পবিত্র আত্মায় পূর্ণ জীবন কিভাব যাপন করা যায়।
আপনি কি পবিত্র আত্মায় পূর্ণ জীবন-যাপন করতে আপনার অন্তরের সিংহাসন পরিত্যাগ করতো প্রস্তুত আছন?
আমি আশা করি আপনি আপনার অন্তর অগ্রবর্তী স্থান অধিকার দিবেন। আপনার পবিত্র আত্মা পূর্ণ জীবন-যাপন করা আবশ্যক। তখন তিনি আপনাকে আশীর্বাদ করবেন যেন আপনি পবিত্র আত্মায় পূর্ণ জীবন-যাপন করতে পারেন।