En raison du COVID-19 et l'interruption du service postal international, nous avonssuspendutemporairementnotre "service gratuit de livres imprimés".
Au vu de cette situation, nous ne sommes pas en mesure de vous envoyer les livres actuellement.
Priez que cette pandémie cesse rapidement et que le service postal reprenne.
প্রথম পুনরুত্থানে যে সকল সাধুগণ পুনরুত্থিত হবেন, তাদের জন্য ঈশ্বরের সৃষ্ট নুতন আকাশ ও নুতন পৃথিবীর পবিত্র নগরী হল এই নুতন যিরূশালেম নগরী৷ পৃথিবীর উপরে সপ্তবাটির মহামারী শেষ হওয়ার পরে শয়তানকে হাজার বছরের জন্য অগাধ লোকের কূপে বন্দী করা হবে, এবং সেই সব সাধুদের উপর ঈশ্বরের আশীর্বাদ বর্ষিত হবে এবং তারা প্রভুর সাথে সহস্রাব্দের রাজ্যে রাজত্ব করবে; প্রথম আকাশ ও প্রথম পৃথিবী লুপ্ত হওয়ার পরে নুতন আকাশ ও নুতন পৃথিবী সাধুগণকে দান করা হবে৷ যীশু খ্রীষ্টের দেওয়া জল ও আত্মার সুসমাচারে বিশ্বাস করে যারা পাপের ক্ষমা লাভ করেছে, তাদেরকেই এই আশীর্বাদ দেওয়া হবে৷ যারা বরের সজ্জায় সজ্জিত হয়ে গৌরবে, প্রতাপে, অনুগ্রহে, পরাক্রমে, বরের সাথে তাঁর গৌরবময় রাজ্যে অবস্থান করবে৷ এই সকল সাধুগণের জন্য ঈশ্বরের নুতন আকাশ ও নুতন পৃথিবীতে পবিত্র নগরীটি প্রস্তুত করেছেন৷ এই নগরীটি হল নুতন যিরূশালেম নগরী৷ শুধুমাত্র ঈশ্বরের সাধুগণের জন্যই এই নগরীটি সৃষ্টি করা হয়েছে৷ এবং এই সমস্ত কিছুই এই বিশ্বব্রহ্মান্ড সৃষ্টির পূর্বেই যীশু খ্রীষ্টের সাধুগণের জন্য ঈশ্বর পরিকল্পনা করে রেখেছিলেন৷ প্রভু ঈশ্বরের আশ্চর্য ক্ষমতাবলে সহস্রাব্দের রাজত্বের যোগ্য সাধুগণ নুতন আকাশ ও নুতন পৃথিবীর মধ্যে সৃষ্ট নুতন যিরূশালেমও প্রবেশ করতে পারবে৷ এখন থেকে অনন্তকাল পর্যন্ত সাধুগণ প্রভুর সাথে ঈশ্বরের মন্দিরে বসবাস করবেন৷ কারণ ঈশ্বর তাদের সহায়, তাদের কোনো মৃত্যু থাকবে না, দুঃখ থাকবে না, বিলাপ থাকবে না, কষ্ট থাকবে না, কারণ প্রথম আকাশ ও প্রথম পৃথিবী লুপ্ত হবে এবং ঈশ্বর সমস্ত কিছু নুতন করে সৃষ্টি করবেন৷ ঈশ্বরের গৌরবে নুতন যিরূশালেম নগরী উজ্বল হবে, মহামূল্যবান পাথরের আলোয় আলোকিত হবে এবং স্ফটিকের মত স্বচ্ছ হবে৷ যারা ঐ নগরীতে বাস করবে, ঐ নগরীতেও ঈশ্বরের গৌরব প্রতিভাত হবে৷ এই নগরীর উচ্চ প্রাচীরের প্রত্যেক পাশে তিনটি করে মোট ১২ টি দ্বার আছে, ১২ জন দূত পাহারা দিচ্ছে এবং ইস্রায়েলের ১২ বংশের নাম দ্বারের উপর লেখা আছে৷ প্রভুর ১২ জন প্রেরিতের নামে এই নগরীর প্রাচীরের ১২ টি ভিত্তি প্রস্থর রয়েছে৷ বিশাল বর্গাকার জায়গা নিয়ে নগরীটি প্রস্তুত করা হয়েছে, প্রতি পাশের দৈর্ঘ্য প্রায় ২২০০ কিমি (১৩৯০ মাইল)৷ প্রাচীরের মাপ ১৪৪ হাত, অর্থাৎ প্রায় ৭২ মিটার৷ প্রাচীর মূল্যবান পাথরের তৈরী, নগরীটি স্বচ্ছ কাঁচের মত খাঁটি সোনায় তৈরী৷ প্রাচীরের ভিত্তি সব রকম মূল্যবান পাথরের তৈরী এবং ১২ টি দ্বার মুক্ত দিয়ে তৈরী৷ ঈশ্বর সদাপ্রভু এবং মেষশাবক ওই নগরীতে রয়েছেন, আলো দানের জন্য সেখানে সূর্য বা চন্দ্রের প্রয়োজন নেই৷ ঈশ্বর এবং মেষশাবকের সিংহাসন থেকে জীবন-জলের নদী প্রবাহিত হচ্ছে, স্বর্গরাজ্যকে ভিজিয়ে দিচ্ছে এবং সমস্ত কিছু সতেজ করছে৷ এই নদীর ২ পারে রয়েছে জীবন-বৃক্ষ, প্রতি মাসে বারো রকমের ফল দিচ্ছে; এবং এর পাতা মানুষের সুস্থতাকারী৷ আর কোনো অভিশাপ থাকবে না, কেবল শুধু আশীর্বাদ থাকবে৷