Search

Khotbah-Khotbah

বিষয় ১১: আবাস

[8-1] যে তুরীধ্বনি সপ্ত মহামারীর ঘোষণা করে (প্রকাশিত বাক্য ৮:১-১৩)

যে তুরীধ্বনি সপ্ত মহামারীর ঘোষণা করে
< প্রকাশিত বাক্য ৮:১-১৩ >
“ আর তিনি যখন সপ্তম মুদ্রা খুলিলেন, তখন স্বর্গে অর্দ্ধ ঘটিকা পর্য্যন্ত নিঃশব্দতা হইল। পরে আমি সেই সপ্ত দূতকে দেখিলাম, যাঁহারা ঈশ্বরের সম্মুখে দাঁড়াইয়া থাকেন; তাঁহাদিগকে সপ্ত তূরী দত্ত হইল। পরে আর এক দূত আসিয়া বেদির নিকটে দাঁড়াইলেন, তাঁহার হস্তে স্বর্ণধূপধানী ছিল; এবং তাঁহাকে প্রচুর ধূপ দত্ত হইল, যেন তিনি তাহা সিংহাসনের সম্মুখস্থ স্বর্ণবেদির উপরে সকল পবিত্র লোকের প্রার্থনায় যোগ করেন। তাহাতে পবিত্রগণের প্রার্থনার সহিত দূতের হস্ত হইতে ধূপের ধূম ঈশ্বরের সম্মুখে উঠিল। পরে ঐ দূত ধূপধানী লইয়া বেদির অগ্নিতে পূর্ণ করিয়া পৃথিবীতে নিক্ষেপ করিলেন; তাহাতে মেঘ-গর্জ্জন, রব, বিদ্যুৎ ও ভূমিকম্প হইল। পরে সপ্ত তূরীধারী সেই সপ্ত দূত তূরী বাজাইতে প্রস্তুত হইলেন। প্রথম দূত তূরী বাজাইলেন, আর রক্তমিশ্রিত শিলা ও অগ্নি উপস্থিত হইয়া পৃথিবীতে নিক্ষিপ্ত হইল, তাহাতে পৃথিবীর তৃতীয় অংশ পুড়িয়া গেল, ও বৃক্ষসমূহের তৃতীয় অংশ পুড়িয়া গেল, এবং সমুদয় হরিদ্বর্ণ তৃণ পুড়িয়া গেল। পরে দ্বিতীয় দূত তূরী বাজাইলেন, আর যেন অগ্নিতে প্রজ্বলিত এক মহাপর্ব্বত সমুদ্র মধ্যে নিক্ষিপ্ত হইল; তাহাতে সমুদ্রের তৃতীয় অংশ রক্ত হইয়া গেল ও সমুদ্রমধ্যস্থ তৃতীয় অংশ জীবনবিশিষ্ট সৃষ্ট জন্তু মরিয়া গেল, এবং জাহাজ সমুদয়ের তৃতীয় অংশ নষ্ট হইল। পরে তৃতীয় দূত তূরী বাজাইলেন, আর প্রদীপের ন্যায় প্রজ্বলিত এক বৃহৎ তারা আকাশ হইতে পড়িয়া গেল, নদ নদীর তৃতীয় অংশের ও জলের উনুই সকলের উপরে পড়িল। সেই তারার নাম নাগদানা, তাহাতে তৃতীয় অংশ জল নাগদানা হইয়া উঠিল, এবং জল তিক্ত হওয়া প্রযুক্ত অনেক লোক মরিয়া গেল। পরে চতুর্থ দূত তূরী বাজাইলেন, আর সূর্য্যের তৃতীয় অংশ ও চন্দ্রের তৃতীয় অংশ ও তারাগণের তৃতীয় অংশ আহত হইল, যেন প্রত্যেকের তৃতীয় অংশ অন্ধকারময় হয়, এবং দিবসের তৃতীয় ভাগ আলোকরহিত হয়, আর রাত্রিও তদ্রূপ হয়। পরে আমি দৃষ্টি করিলাম, আর আকাশের মধ্যপথে উড়িয়া যাইতেছে, এমন এক ঈগল পক্ষীর বাণী শুনিলাম, সে উচ্চ রবে বলিল, অবশিষ্ট যে তিন দূত তূরী বাজাইবেন, তাঁহাদের তূরীধ্বনি হেতু, পৃথিবীনিবাসীদের সন্তাপ, সন্তাপ, সন্তাপ হইবে।”
 
 

টীকা

 
ঈশ্বর যে মহামারী পৃথিবীতে আনয়ন করবেন সেই বিষয়ে প্রকাশিত বাক্য ৮ অধ্যায়ে লিপিবদ্ধ আছে৷ এখানে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন হচ্ছে, যারা এই মহামারীর সম্মুখীন হবে, তাদের মধ্যে পবিত্রগণও অন্তর্ভুক্ত হবে৷ বাইবেল আমাদেরকে বলে যে, সপ্ততুরীর মধ্যে দিয়ে পবিত্রগণও গমন করবেন৷ সপ্ত মারীতে, কিন্তু সর্বশেষ মারীতে তারা সকলেই গমন করবে৷ সপ্ততুরীর এই মহামারী যা এই অধ্যায়ে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে, এগুলোই প্রকৃত মারী যা ঈশ্বর এই পৃথিবীতে আনয়ন করবেন৷ ঈশ্বর আমাদেরকে বলেন যে, তিনি মহামারী দ্বারা এই পৃথিবীকে আঘাত করবেন, আর দূতগণের সপ্ততুরী ধ্বনির সঙ্গে সঙ্গে তা আরম্ভ হবে৷ 
 
পদ ১: “আর তিনি যখন সপ্তম মুদ্রা খুলিলেন, তখন স্বর্গে অর্দ্ধ ঘটিকা পর্য্যন্ত নিঃশব্দতা হইল।”
ঈশ্বরের ক্রোধ মানবজাতির উপর প্রজ্বলিত হওয়ার পূর্বে যে নিঃস্তব্দতা/নীরবতা, এই অংশ তা বর্ণনা করে৷ ঈশ্বর তাঁর ভয়ঙ্কর ক্রোধ পৃথিবীর উপর আনয়ন করার পূর্বে অল্প সময়ের জন্য নীরবতা পালন করবেন৷ এটা আমাদের অনুভব করতে শেখায় যে, তাঁর সপ্ততুরীর মহামারী কত ভয়ঙ্কর এবং প্রচন্ড হবে৷ এই মহামারীর মধ্যে দিয়ে গমন করার পরে, মানুষ যখন ঈশ্বরের সম্মুখে অনন্ত জীবন গ্রহণ করার উদ্দেশ্যে দাঁড়াবে, তখন তারা রক্ষা পাবে৷ কিন্তু যারা দাঁড়াবে না, তারা অনন্ত শাস্তি ভোগ করবে৷ অতএব, এই সময়টা কিরকম যুগ হবে তা আমাদেরকে অনুধাবন করতে হবে, আমাদেরকে অবশ্যই সতর্ক থাকতে হবে এবং প্রচারকের কার্য করতে হবে৷ 
 
পদ ২: “পরে আমি সেই সপ্ত দূতকে দেখিলাম, যাঁহারা ঈশ্বরের সম্মুখে দাঁড়াইয়া থাকেন; তাঁহাদিগকে সপ্ত তূরী দত্ত হইল।”
ঈশ্বর তাঁর কার্য সম্পাদনের জন্য সপ্ত দূতকে ব্যবহার করবেন৷ কিন্তু আমাদের বর্তমান যুগকে ভুলে গেলে চলবে না; কেননা ঈশ্বর সে সমস্ত ধার্মিকের মধ্য দিয়ে কাজ করছেন, যত তাঁর জল ও আত্মার সুসমাচারে বিশ্বাস করে৷
 
পদ ৩: “পরে আর এক দূত আসিয়া বেদির নিকটে দাঁড়াইলেন, তাঁহার হস্তে স্বর্ণধূপধানী ছিল; এবং তাঁহাকে প্রচুর ধূপ দত্ত হইল, যেন তিনি তাহা সিংহাসনের সম্মুখস্থ স্বর্ণবেদির উপরে সকল পবিত্র লোকের প্রার্থনায় যোগ করেন।”
এই অংশ আমাদেরকে বলে যে, শয়তান এবং তার অনুসারীদের দ্বারা তাড়না এবং নির্যাতনের মধ্যাবস্থায় ঈশ্বর, তাঁর পবিত্রগণের প্রার্থনা শুনবেন, এবং পৃথিবীতে তাঁর সমস্ত মহামারী আনয়ন করবেন৷ “স্বর্ণধূপধানী” বলতে এখানে সকল পবিত্রগণের প্রার্থনাকে বোঝানো হয়েছে, এইভাবে তাদের প্রার্থনা ঈশ্বরকে যুক্ত করেছে যেন তাঁর কার্য সম্পূর্ণভাবে সাধিত হয়৷ পবিত্রগণের প্রার্থনা শোনার দ্বারা ঈশ্বর তাঁর কার্য করেন৷
 
পদ ৪: “তাহাতে পবিত্রগণের প্রার্থনার সহিত দূতের হস্ত হইতে ধূপের ধূম ঈশ্বরের সম্মুখে উঠিল।”
এই অংশে বলা হয়েছে, খ্রীষ্টারী এই পৃথিবীকে পবিত্রগণের উপরে নিদারুন নিপীড়ন করবে৷ শেষকালে মহাক্লেশের কারণে, খ্রীষ্টারীকে তাড়িয়ে দেবার জন্য পবিত্রগণ ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা করবে, যত শীঘ্র সম্ভব তাদের কাছ থেকে মহাক্লেশ নিয়ে যাওয়ার জন্য এবং তাদের নিমিত্ত ঈশ্বরের ক্রোধ এত প্রচন্ড যে তারা তাদের মৃত্যু কামনা করবে৷ উক্ত পদটিতে দেখানো হয়েছে যে, এইভাবে ঈশ্বর পবিত্রগণের প্রার্থনা গ্রহণ করবেন৷ পবিত্রগণের প্রার্থনাসমূহ গ্রহণের পর ঈশ্বর সপ্ততুরীর সপ্তবাটির মহামারী দ্বারা খ্রীষ্টারী এবং তার অনুসারীদের বিচার করতে আরম্ভ করবেন৷ পবিত্রগণের প্রার্থনার চূড়ান্ত উত্তর হচ্ছে, খ্রীষ্টারী এবং তার অনুসারীদের জন্য ঈশ্বরের বিচার৷ 
 
পদ ৫-৬: “পরে ঐ দূত ধূপধানী লইয়া বেদির অগ্নিতে পূর্ণ করিয়া পৃথিবীতে নিক্ষেপ করিলেন; তাহাতে মেঘ-গর্জ্জন, রব, বিদ্যুৎ ও ভূমিকম্প হইল। পরে সপ্ত তূরীধারী সেই সপ্ত দূত তূরী বাজাইতে প্রস্তুত হইলেন।”
ঈশ্বর এই পৃথিবীর জন্য সপ্ততুরীর মহামারী প্রস্তুত করেছেন৷ কাজেই এই পৃথিবী মেঘ-গর্জন,রব, বিদ্যুত ও ভূমিকম্প থেকে রক্ষা পাবে না৷
 
পদ ৭: “প্রথম দূত তূরী বাজাইলেন, আর রক্তমিশ্রিত শিলা ও অগ্নি উপস্থিত হইয়া পৃথিবীতে নিক্ষিপ্ত হইল, তাহাতে পৃথিবীর তৃতীয় অংশ পুড়িয়া গেল, ও বৃক্ষসমূহের তৃতীয় অংশ পুড়িয়া গেল, এবং সমুদয় হরিদ্বর্ণ তৃণ পুড়িয়া গেল।”
প্রথম মারীতে পৃথিবীর এক-তৃতীয়াংশের, বৃক্ষসমূহের এক-তৃতীয়াংশ এবং হরিদ্বর্ণ তৃণ সমূহের এক-তৃতীয়াংশ পুড়ে যাবে৷ এই পৃথিবীর বনজঙ্গলের উপর এই মারী পতিত হবে৷
ঈশ্বর কেন এই পৃথিবীতে মহামারী আনয়ন করবেন? কারণ, মানুষ যদিও তাদের নিজেদের বাহ্যিক দৃষ্টিতে ঈশ্বরের এই অনিন্দনীয় সৌন্দর্য দেখছে, কিন্তু ঈশ্বর যে তাদের সৃষ্টিকর্তা তা তারা উপলব্ধি করছে না, এবং তাঁর আরাধনা করছে না, বরং তারা “সৃষ্টিকর্তার আরাধনা করার পরিবর্তে সৃষ্টির আরাধনা ও পূজা করছে” (রোমীয় ১:২৫)৷ অতএব, এ কারণে ঈশ্বর তাদের প্রতি এ সমস্ত সপ্ততুরীর মহামারী আনয়ন করবেন, যারা ঈশ্বরকে গৌরব দানের বিপরীতে তাঁর বিরুদ্ধে দাঁড়ায়৷
 
পদ ৮-৯ : “পরে দ্বিতীয় দূত তূরী বাজাইলেন, আর যেন অগ্নিতে প্রজ্বলিত এক মহাপর্ব্বত সমুদ্র মধ্যে নিক্ষিপ্ত হইল; তাহাতে সমুদ্রের তৃতীয় অংশ রক্ত হইয়া গেল ও সমুদ্রমধ্যস্থ তৃতীয় অংশ জীবনবিশিষ্ট সৃষ্ট জন্তু মরিয়া গেল, এবং জাহাজ সমুদয়ের তৃতীয় অংশ নষ্ট হইল।”
দ্বিতীয় তুরীতে পৃথিবীর উপর তারা সমূহ খসে পড়বে৷ এই তারকাসমূহ সমুদ্রে পড়বে এবং সমুদ্রের এক-তৃতীয়াংশ জল রক্তে পরিনত হবে, সমুদ্রস্থিত জীবন বিশিষ্ট প্রাণী সমূহের এক-তৃতীয়াংশ মরে যাবে এবং সমুদয় জাহাজের এক-তৃতীয়াংশ ধ্বংস হয়ে যাবে৷ ঈশ্বর সৃষ্ট প্রকৃতির মধ্যে, মানবজাতি সব চাইতে বেশী আশীর্বাদ প্রাপ্ত হয়েছে৷ কিন্তু প্রকৃতির এই আশীর্বাদের জন্য ঈশ্বরকে ধন্যবাদ দেওয়ার পরিবর্তে, তারা মিথ্যা অহংকার করেছে এবং ঈশ্বরের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছে৷ এই পাপের কারণে তাদেরকে দ্বিতীয় মারীর শাস্তি আঘাত করবে৷
 
পদ ১০: “পরে তৃতীয় দূত তূরী বাজাইলেন, আর প্রদীপের ন্যায় প্রজ্বলিত এক বৃহৎ তারা আকাশ হইতে পড়িয়া গেল, নদ নদীর তৃতীয় অংশের ও জলের উনুই সকলের উপরে পড়িল।”
ঈশ্বর কেন “নদ নদীর তৃতীয় অংশের ও জলের উনুই সকলের উপরে” তারা খসে পড়ার অনুমোদন করেছেন? এর কারণ হচ্ছে, মানবজাতি যদিও প্রভু কর্তৃক এটি দ্বারা বেঁচে থাকে, এবং তিনিই জীবনের উত্স, তবুও তারা তাঁর ধন্যবাদ ও আরাধনা করে না, বরং বিপরীতে তারা প্রভুর দেওয়া এই জীবনকে তাচ্ছিল্য করে৷
 
পদ ১১: “সেই তারার নাম নাগদানা, তাহাতে তৃতীয় অংশ জল নাগদানা হইয়া উঠিল, এবং জল তিক্ত হওয়া প্রযুক্ত অনেক লোক মরিয়া গেল।”
এই মারীতে নদ-নদীর এক-তৃতীয়াংশ এবং উনুই সকল নাগদানা হয়ে পড়ল, আর জলপান হেতু অনেক লোক মারা গেল৷ পাপীরা যারা ঈশ্বর ও তাঁর পবিত্রগণকে নিপীড়ন করেছিল, তাদের জন্যই এটা মারীর শাস্তি৷ ধার্মিকদের বিরুদ্ধে পাপীদের মন্দ কার্যের জন্য ঈশ্বর কখনই তাদের প্রতি প্রতিহিংসামূলক আচরণ করবেন না৷ পাপীরা যখন ধার্মিকদের প্রতি নিপীড়ন চালাবে, ঈশ্বর তাদের বিচার করবেন৷ তৃতীয় মারী প্রকৃতির আর একটি মারী, ঈশ্বর কর্তৃক প্রদত্ত জল ও আত্মার সুসমাচারে বিশ্বাস না করার অবাধ্যতার জন্য মানুষের পাপের নিমিত্ত এটা নেমে এসেছিল৷ “নাগদানা” শব্দটি বাইবেলে যারা অবাধ্য এবং ঈশ্বরকে অস্বীকার করে, তাদের বিচারের নিমিত্ত সর্বদা ব্যবহার করা হয়৷
 
পদ ১২: “পরে চতুর্থ দূত তূরী বাজাইলেন, আর সূর্য্যের তৃতীয় অংশ ও চন্দ্রের তৃতীয় অংশ ও তারাগণের তৃতীয় অংশ আহত হইল, যেন প্রত্যেকের তৃতীয় অংশ অন্ধকারময় হয়, এবং দিবসের তৃতীয় ভাগ আলোকরহিত হয়, আর রাত্রিও তদ্রূপ হয়।”
চতুর্থ মারী সূর্যের, চন্দ্রের এবং তারাগণের এক-তৃতীয়াংশ অন্ধকার করবে৷ এই সময়ে, মানবজাতি দিয়াবলকে অনুসরণ করবে এবং তার সুসমাচারকে ভালবাসবে৷ যীশু খ্রীষ্ট প্রদত্ত জল ও আত্মার সুসমাচার দ্বারা পরিত্রাণের আলোককে তারা অপছন্দ করবে৷ এই রূপে তাদেরকে শিক্ষা দেওয়া হচ্ছে যে, পৃথিবীর ঘোর অন্ধকার, সত্যই না কত ভয়ঙ্কর ও অভিশপ্ত ছিল৷ ঈশ্বর তাদের জন্য এই ঘোর অন্ধকারের মহামারী আনয়ন করবেন৷ এই মারী আরো দেখায় যে, যীশু খ্রীষ্টকে ঘৃনা করে অন্ধকারকে ভালবাসার দরুন ঈশ্বরের ক্রোধ কত ভয়ঙ্কর হবে৷ ফলশ্রুতিতে, সূর্য, চন্দ্র এবং তারাগণ তাদের উজ্বলতা হারাবে এবং অন্ধকারাচ্ছন্ন হবে৷
 
পদ ১৩: “পরে আমি দৃষ্টি করিলাম, আর আকাশের মধ্যপথে উড়িয়া যাইতেছে, এমন এক ঈগল পক্ষীর বাণী শুনিলাম, সে উচ্চ রবে বলিল, অবশিষ্ট যে তিন দূত তূরী বাজাইবেন, তাঁহাদের তূরীধ্বনি হেতু, পৃথিবীনিবাসীদের সন্তাপ, সন্তাপ, সন্তাপ হইবে।”
এই পদটি আমাদেরকে বলে যে, যারা পৃথিবীতে বাস করছে তাদের সকলের উপর তিনবারেরও বেশী সন্তাপ অপেক্ষা করছে৷ কাজেই, সমস্ত পাপী এবং যারা ঈশ্বরের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছে তাদের সকলকে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব জল ও আত্মার সুসমাচারে বিশ্বাসের দ্বারা তাদের পাপ থেকে উদ্ধার পেতে হবে৷
The New Life Mission

Bagaimana Anda mengetahui tentang kami?

Bagaimana Anda mengetahui tentang kami?