Rev. Paul C. Jong
সূচিপত্র
মুখপত্র
অধ্যায় 8
1. যে তুরীধ্বনি সপ্ত মহামারীর ঘোষণা করে (প্রকাশিত বাক্য ৮:১-১৩)
2. সপ্ততুরীর মহামারীগুলো কি আক্ষরিক?
অধ্যায় 9
1. অগাধ লোকের কূপের মারী (প্রকাশিত বাক্য ৯:১-২১)
2. শেষকালে সাহসী বিশ্বাস ধারণ করুন
অধ্যায় 10
1. আপনি কি রূপান্তরের সময় জানেন? (প্রকাশিত বাক্য ১০:১-১১)
2. আপনি কি জানেন কখন সাধুগণের রূপান্তর ঘটবে?
অধ্যায় 11
1. কারা সেই দুই জিতবৃক্ষ এবং দুইজন ভাববাদী? (প্রকাশিত বাক্য ১১:১-১৯)
2. ইস্রায়েলের লোকেদের পরিত্রাণ
অধ্যায় 12
1. ঈশ্বরের মন্ডলী ভবিষ্যতে মহাক্ষতির সম্মুখীন হবে (প্রকাশিত বাক্য ১২:১-১৭)
2. সাহসী বিশ্বাসে সাক্ষ্যমরের মৃত্যুকে আলিঙ্গন করুন
অধ্যায় 13
1. খ্রীষ্টারীর উত্থান (প্রকাশিত বাক্য ১৩:১-১৮)
2. খ্রীষ্টারীর আবির্ভাব
অধ্যায় 14
1. পুনরুত্থিত এবং রূপান্তরিত সাক্ষ্যমরগণের প্রশংসা (প্রকাশিত বাক্য ১৪:১-২০)
2. খ্রীষ্টারীর আবির্ভাবে সাধুগণের প্রতিক্রিয়া কি হবে?
অধ্যায় 15
1. মধ্যাকাশে ঈশ্বরের অদ্ভুত কার্যসমূহের প্রশংসাকারী সাধুগণ (প্রকাশিত বাক্য ১৫:১-৮)
2. অনন্ত গন্তব্যের বিভক্তিকরণ স্থল
অধ্যায় 16
1. সপ্তবাটির মারীর আরম্ভ (প্রকাশিত বাক্য ১৬:১-২১)
2. সপ্তবাটি ঢালার পূর্বে আপনাকে যা করতে হবে
অধ্যায় 17
1. বহু জলের উপর বসে থাকা বেশ্যার বিচারদন্ড (প্রকাশিত বাক্য ১৭:১-১৮)
2. তাঁর সংকল্পের প্রতি একগ্র হই
অধ্যায় 18
1. পতিত বাবিলের পৃথিবী (প্রকাশিত বাক্য ১৮:১-২৪)
2. “হে আমার প্রজাগণ, উহা হইতে বাহিরে আইস, যেন উহার পাপ সকলের সহভাগী না হও, এবং উহার আঘাত সকল যেন প্রাপ্ত না হও” (প্রকাশিত বাক্য ১৮:১-২৪)
অধ্যায় 19
1. সর্বশক্তিমান ঈশ্বর কর্ত্তৃক স্বর্গরাজ্য শাসিত হবে (প্রকাশিত বাক্য ১৯:১-২১)
2. কেবল ধার্মিকেরাই খ্রীষ্টের আগমনের প্রত্যাশায় অপেক্ষা করতে পারে
অধ্যায় 20
1. সেই নাগ অগাধ লোকের কূপে বদ্ধ হবে (প্রকাশিত বাক্য ২০:১-১৫)
2. কিভাবে আমরা মৃত্যু থেকে জীবনে প্রবেশ করতে পারি?
অধ্যায় 21
1. স্বর্গ হতে যে পবিত্র নগরী নেমে আসবে
2. আমাদের অবশ্যই ঈশ্বর কর্তৃক অনুমোদিত বিশ্বাস থাকতে হবে
অধ্যায় 22
1. নুতন আকাশ ও নুতন পৃথিবী, যেখানে জীবন জলের নদী প্রবাহমান (প্রকাশিত বাক্য ২২:১-২১)
2. গৌরবের প্রত্যাশায় দৃঢ় ও আনন্দপূর্ণ হোন
পরিশিষ্ট
1. প্রশ্ন এবং উত্তর
আজকাল অধিকাংশ খ্রিষ্টিয়ানেরা প্রাক-মহাক্লেশের রুপান্তরে বিশ্বাস করে| কেননা ভ্রান্ত মতবাদের বিশ্বাস তাদেরকে শিখায় যে, সাত বছর সময়ের মহাক্লেশের পূর্বেই তারা উর্দ্ধে নীত হবে| তারা আত্মপ্রসাদ লাভের জন্য এই অমূলক বন্ধুর ধর্মীয় জীবন যাপন করে| কিন্তু সপ্ত তুরীর মহামারীর সংঘটিত হওয়ার পরেই কেবল সাধুগনের রূপান্তর ঘটবে, যতক্ষণ না পর্যন্ত সপ্ত তুরীর ধ্বনি ষষ্ঠ মহাক্লেশ সঘটিত হবে| অর্থাৎ এই পৃথিবীতে খ্রীষ্টারীর উত্থান এবং নতুন জন্ম প্রাপ্ত সাধুগনের সাক্ষ্যমরের মৃত্যু এবং যখন সপ্ত তুরী বাজবে তখনই রূপান্তর ঘটবে৷ এই সময়, যখন যীশু স্বর্গ হইতে এই পৃথিবীতে নেমে আসবেন এবং সাধুগনের পুনরুত্থান ও রূপান্তর ঘটবে (১ থিষলনীকীয় ৪:১৬-১৭)|
যারা জল আত্মার সুসমাচারে বিশ্বাসের দ্বারা নতুন জন্ম পেয়েছে, তারা পুনরুত্থিত এবং রুপান্তরিত হবে, আর এভাবে তারা সহস্রাব্দের রাজ্য ও স্বর্গরাজ্যের অধিকারী হবে, কিন্তু পাপীরা যারা প্রথম পুনরুত্থানে অংশগ্রহণ করতে অসমর্থ হবে, তারা ঈশ্বরের কর্তৃক সপ্ত বাটির মহাশাস্তির সম্মুখীন হবে এবং নরকের অনন্ত অগ্নিতে নিক্ষিপ্ত হবে|