মুখবন্ধ 1. কে আত্মায় ও সত্যে ভজনা করে? (যোহন ৪:১-২৪) 2. প্রকৃতরূপে নূতন জন্ম লাভের অর্থ কি? (যোহন ৪:১-১৯) 3. নিজের চিন্তাকে অস্বীকার করুন (২ রাজাবলি ৫:১৫-১৯) 4. আপনার প্রকৃত রূপ এবং প্রভুর প্রেম (যোহন ৩:১৬) 5. আমাদেরকে অবশ্যই জল ও আত্মার সুসমাচারে বিশ্বাস করে নূতন জন্ম লাভ করতে হবে (যোহন ৩:১-৫) 6. এই জগতকে জয়কারী বিশ্বাস (যোহন ১৫:১-৯) 7. ঈশ্বরের কার্যে বিশ্বাস করাই হল ঈশ্বরের কার্য করা (যোহন ৬:১৬-২৯) 8. যীশু যেভাবে পিতরের পা ধুয়ে দিয়েছিলেন, সেভাবেই আমাদের পা-ও ধুয়ে দিয়েছেন (যোহন ১৩:১-১১) 9. অগণিত ভুল-ত্রুটি থাকা সত্ত্বেও প্রভু আমাদেরকে আশীর্বাদ করেছেন যেন আমরা তাঁকে অনুসরণ করি (যোহন ২১:১৫-১৯) 10. প্রভুতে সহভাগিতা করার প্রকৃত পূর্বশর্ত (১ যোহন ১:১-১০) 11. যখন বাইবেল বলে যে, যে কেহ ঈশ্বরে থাকে, সে পাপ করে না, এর অর্থ কি? (১ যোহন ৩:১-১০) 12. আপনি কি সত্যিই ইচ্ছা করেন যে, আপনার বিশ্বাস পিতরের বিশ্বাসের মতো? (মথি ১৬:১৩-২০) 13. আমরা যারা সর্বদা পাপ করি, আমাদের জন্য প্রভুর ধার্মিকতা একান্তই প্রয়োজনীয় (মথি ৯:৯-১৩)
আজকের খ্রীষ্টানদের তাদের চিন্তা-ভাবনায় পরিবর্তন আনা প্রয়োজন। ঈশ্বর-দত্ত জল ও আত্মার সুসমাচারকে তাদের প্রকৃত পরিত্রাণ হিসেবে বিশ্বাস করতে হবে। প্রভু আমাদেরকে এই জল ও আত্মার সুসমাচার দান করেছেন বলে আমাদের সকলেরই প্রভুকে কৃতজ্ঞতা জানানো উচিৎ। কিন্তু তা না করে, আমরা কি করে বলি যে, প্রভুর পরিত্রাণের কার্য যা আমাদেরকে জগতের সমস্ত পাপ থেকে মুক্ত করেছে তা ত্রুটিপূর্ণ? জল ও আত্মার সুসমাচারের উপর লেখা এই বইটির মাধ্যমে সকলে প্রভুর পরিত্রাণ কার্যে বিশ্বাস করবেন যা প্রভু আমাদের জন্য একবারে চিরকালের জন্য সম্পন্ন করেছেন। আর এখন এভাবে, প্রভুর জল ও আত্মার সুসমাচারে বিশ্বাস স্থাপনের দ্বারা প্র্রত্যেককে অবশ্যই পূণর্জন্ম লাভ করতে হবে। যদি আপনি এখনো এই বিষয়ে নিশ্চিৎ না হয়ে থাকেন, তাহলে আপনার আরো একবার ঈশ্বরের ধার্মিকতা যা প্রভু আপনাকে দিয়েছেন- তা গভীরভাবে ধ্যান করা উচিৎ।